০৪:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
ওপেকের তেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত: বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সম্ভাব্য প্রভাব আগুনের ছাই কারখানা—এক গার্মেন্ট শ্রমিক নারীর লড়াই ইমাম হোসাইনের অনুগামী যে হিন্দু ব্রাহ্মণরা মহররম পালন করে থাকেন ধলেশ্বরী নদী: দুই শতাব্দীর জলপথ গড়েছে বাণিজ্য ও সংস্কৃতি যুক্তরাষ্ট্র-ভিয়েতনাম শুল্ক হ্রাসে ঐতিহাসিক সমঝোতা ২০২৫ সালে ফিলিপাইনের ১২টি প্রধান অবকাঠামো প্রকল্প: রিয়েল এস্টেটের রূপান্তর ইসি’র নির্দেশনা পেলে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী ট্রাম্প যখন মনে করলেন তিনি মুক্ত, ইরান আবারও তাঁকে টেনে আনল পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২৭) দুবাইয়ে ‘প্রথম বাড়ি মালিক হওয়া’ উদ্যোগ –মালিকানা সহজ করা
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৮)

নজরুল একদিন গ্রীষ্মকালে হঠাৎ কবি আমার পদ্মাতীরের বাড়ি আসিয়া উপস্থিত। তিনি কেন্দ্রীয় আইনসভার সভ্য হইবার জন্য দাঁড়াইয়াছেন। এই উপলক্ষে ফরিদপুরে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৪)

সপ্তম পরিচ্ছেদ ‘আরে, চুবুক, নিশ্চয়ই যাব। আপনার সঙ্গে আমি যে-কোনো জায়গায় যেতে প্রস্তুত। আচ্ছা, ওখান থেকে আমরা কোথায় যাব? আবার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৬)

হৈরব ও ভৈরব মাঠ ঘাটে রোদ খাঁ খাঁ করে, রোদময় চিলের চিৎকার। এক একবার বিস্তীর্ণ দুপুর ঝনঝন ক’রে বেজে ওঠে।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৭)

নজরুল কবির প্রথম ছেলেটির নাম ছিল বুলবুল। বুলবুলের বয়স যখন পাঁচ-ছয় বৎসর, তখনই কবি তাকে সঙ্গে লইয়া বেড়াইতেন। অতটুকু ছেলে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫)

হৈরব ও ভৈরব ‘এ-রে, কিনা বাজান! চ্যাট বাজাইছি! হৈরব হইলো ইয়া, লোম! যহন মনিষ্যি আছিলো না, তহন বাজনা আছিল; পর্বত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৬)

নজরুল একদিন মহাত্মা গান্ধির সামনে নজরুল তাঁর ‘ঘোর ঘোর ঘোর ঘোররে আমার সাধের চরকা ঘোর’ গানটি গাহিলেন। গান্ধিজি গান শুনিয়া

স্রোতেরা কালনাগিনী

স্রোতেরা কালনাগিনী স্বদেশ রায় ঘুটঘুটে অন্ধকার মাঝে মাঝে নামে কালিন্দির বুকে তখন নদীর জলের স্রোতেরা কালনাগিনী হয়— তাদের নিঃশ্বাসে নামে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৩)

সপ্তম পরিচ্ছেদ এমন সময় চুবুক কাছে এসে দাঁড়ালেন। বললুম, ‘বসুন। চা খাবেন নাকি একটু?’ ‘সময় নেই। বরিস, যাবে নাকি আমার

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঠিকোই, ঠিকোই, সাধ হইতো সবতেরে রানী কইরা রাখি, তর বউঠাইনে চাইলে তবে না স্যান, হ্যা যদি জাগা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৫)

নজরুল সেদিন কবির আগমনে বালুচরের কৃষাণ-পল্লীতে সাড়া পড়িয়া গেল। ওপাড়া হইতে আজগর ফকিরকে খবর দেওয় হইল, চর-কেষ্টপুরের মথুর ফকিরও আসিলেন।