০৭:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
লাক্সারি ফলের বাজার: একটি স্ট্রবেরির দাম কত হতে পারে প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৯) আর্জেন্টিনার গুম হওয়া নাতি–নাতনিদের পরিচয় ফিরিয়ে দিতে দাদিমাদের জেনেটিক সংগ্রাম ইলন মাস্কের ‘আমেরিকা পার্টি’ ঘোষণা: যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নতুন সমীকরণ মগজ ধোলাই হোলি আর্টিজান হামলায় নিহত মার্কিন নাগরিক: শোক, আতঙ্ক এবং আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিক্রিয়া বিনিয়োগে হঠাৎ বিরতি: ১১ মাসের বিদেশি স্থবিরতা  অনেক বোমা, সামান্য পরিবর্তন – ইরান-ইসরায়েলের সংক্ষিপ্ত যুদ্ধ মধ্যপ্রাচ্যে বড় রকমের রূপান্তর আনতে পারেনি হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪০) বাংলাদেশের হারিয়ে যাওয়া পুতুলশিল্প: চীন ও জাপানের সাফল্য এবং সম্ভাব্য পুনরুত্থান
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২১)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ গাঁয়ে ঢোকার পর প্রথম কুঁড়ে থেকে একটা চিৎকার শোনা গেল: ‘এই, এই, কোন্ চুলোয় মরতে ছুটেছিস?

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৭)

সুবোধ ডাক্তার ফরিদপুরে আরও একজন ডাক্তার আসিলেন, বাবু সুবোধচন্দ্র সরকার। এই ভদ্রলোকের দয়া-দাক্ষিণ্যের বিষয়ে আমাদের গ্রামদেশে শত শত কাহিনী ছড়াইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৬)

ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত খুঁটিনাটি ঘটনা এখন মনে করিতে পারিতেছি না। গত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সুরেশদা চাকরি লইয়া যুদ্ধে চলিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ঘাসের ওপর পাথরের মতো ভারি মাথাটা নামাতে-নামাতে আমার বিহল মনের মধ্যে খালি একটা চিন্তাই তখন চমকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৫)

ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ইহার আরও আগের ঘটনা। আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। ফরিদপুরে আসিলেন এক পাগলা ডাক্তার। যাকে দেখেন তারই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৯)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ নিরুত্তাপ গলায় বলল, ‘কী, এখনও প্রাণটা বেরোয় নি, না? ভেবেছিলি মস্ত একজন কমরেড পেয়ে গেছিস, তাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৪)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে তিন-চারদিন রোগীর প্রস্রাব হয় না। রোগীর প্রস্রাব আনার কায়দাও আমি জানি। ছোট ছোট তিন-চারটি গ্লাসের মধ্যে সামান্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৩)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ভুসী গাড়োয়ানের ছেলের কলেরা হইল। স্টেশন-মাস্টার বলিলেন, “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করাই।” আমি হোমিওপ্যাথিকে বিশ্বাস করিতাম না। এখনও করি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৮)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ কথাগুলো দূরে মিলিয়ে গেল। হাঁ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলুম আমি, কী ভাবব তা-ই ভেবে পেলুম না। তা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৭)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গী ঘুম-জড়ানো গলায় বললে, ‘কী ব্যাপার? ঘুমোচ্ছ না কেন?’ ‘বড্ড স্যাঁতসে’তে লাগছে। আরও কয়েক মুঠো পাতা