
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৯)
তেহের ফকির আমাদের গ্রামে বাঁশ নাচানো দেখানো শেষ হইলে ফকিরের শিষ্যেরা অন্যান্য গ্রামে যাইত। শোভারামপুর, গোয়ালচামট, পরানপুর, শ্যামসুন্দরপুর, কত গ্রামেই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩১)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ও’দের কথাবার্তা কিছু, কিছু কানে আসছিল আমার: ‘এগিয়ে গিয়ে খাদটা এটু পরখ করি দেখা দরকার।’ ‘ঘোড়সওয়ার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৮)
তেহের ফকির আমাদের গ্রামে তাঁতিপাড়ার রহিম মল্লিকের গানের কথা আগেই উল্লেখ করিয়াছি। রহিম মল্লিকের পিতার নাম ছিল তেহের ফকির। তিনি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩০)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ আমরা জামা বদলাবদলি করে নিলুম। দাঁও কষতে পেরে দু-জনেই খুব খুশি। তারপর এতদিনে লাল ফৌজের এক

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৭)
অন্যান্য সেবাকাজ সেবার আমাদের বন্ধু শান্তি গাঙ্গুলীর ছোট ভাই বটুর টাইফয়েড হইল। রাঙা টুকটুকে ছয়-সাত বৎসরের ছেলেটি। এত সুন্দর গান

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৯)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘কিন্তু এতে লোকটা আরও বেশি খেপে যাবে না? এর জন্যেই লাল ফৌজকে ও আরও বেশি করে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৬)
অন্যান্য সেবাকাজ তখন পাড়ায় বাহির হইলাম শ্মশানযাত্রীর খোঁজে। প্রায় সব বাড়িতেই জ্বর। দুই-একজন যাহারা ভালো আছে তাহারা কেহই শ্মশানে যাইতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৮)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেদিয়ার দিকে মাথাটা ঘুরিয়ে ওকে হাতের ঘুসি দেখিয়ে শেবালভ বললেন, ‘কেমন করি আবার? না-ছাঁয়ে। তোমারে চিনি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৫)
অন্যান্য সেবাকাজ পরদিন নরেনবাবু থানায় যাইয়া তাঁহার বাড়ির সামনে বিশেষ পুলিশের ব্যবস্থা করিলেন। এ খবর শুনিয়া আমরা আরও হাসিলাম। অতুল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৭)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এর তিন দিন পরে শানায়া রেলস্টেশনের ঠিক আগে আমাদের বাহিনী তাড়াতাড়ি ট্রেন থেকে নেমে পড়ল। কোথা