০২:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৯)

সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর নির্দেশমত প্রতিদিন সকালে আসিয়া হাইড্রোজেন প্যারাকসাইড দিয়া বৃদ্ধার ক্ষতস্থান পরিষ্কার করিয়া বোরিক কটন দিয়া বাঁধিয়া দেই, হাতের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২২)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ অপর লোকটি রাগত গলায় জবাব দিল, ‘মিশ্কারে খুঁজচি। আমাদের দু-জনার মতো চিনি দিয়েচে ওর ঠোঁয়ে, তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৮)

সুবোধ ডাক্তার সাত-আট দিন পরে শ্রান্ত-ক্লান্ত, অনিদ্রায় অবসন্ন অবস্থায় ডাক্তারবাবু গৃহে ফিরিতেন। ডাক্তার-গৃহিণী পাখার বাতাস করিতে করিতে জিজ্ঞাসা করিতেন, “এতদিন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২১)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ গাঁয়ে ঢোকার পর প্রথম কুঁড়ে থেকে একটা চিৎকার শোনা গেল: ‘এই, এই, কোন্ চুলোয় মরতে ছুটেছিস?

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৭)

সুবোধ ডাক্তার ফরিদপুরে আরও একজন ডাক্তার আসিলেন, বাবু সুবোধচন্দ্র সরকার। এই ভদ্রলোকের দয়া-দাক্ষিণ্যের বিষয়ে আমাদের গ্রামদেশে শত শত কাহিনী ছড়াইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৬)

ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত খুঁটিনাটি ঘটনা এখন মনে করিতে পারিতেছি না। গত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সুরেশদা চাকরি লইয়া যুদ্ধে চলিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২০)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ঘাসের ওপর পাথরের মতো ভারি মাথাটা নামাতে-নামাতে আমার বিহল মনের মধ্যে খালি একটা চিন্তাই তখন চমকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৫)

ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ইহার আরও আগের ঘটনা। আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। ফরিদপুরে আসিলেন এক পাগলা ডাক্তার। যাকে দেখেন তারই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৯)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ নিরুত্তাপ গলায় বলল, ‘কী, এখনও প্রাণটা বেরোয় নি, না? ভেবেছিলি মস্ত একজন কমরেড পেয়ে গেছিস, তাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৪)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে তিন-চারদিন রোগীর প্রস্রাব হয় না। রোগীর প্রস্রাব আনার কায়দাও আমি জানি। ছোট ছোট তিন-চারটি গ্লাসের মধ্যে সামান্য