
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫০)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে জেলখানার ঘড়িতে যখন রাত চারটা বাজিল তখন বাড়ির লোকেরা জাগিয়া উঠিল। বউটি ঘুমে-ভরা চোখ মুছিতে মুছিতে স্বামীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৪)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গীটি এবার যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেললে। ‘তা, আগে এ সব কথা বল নি কেন?’ ও আবারও

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৯)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে বন্ধু-কুটিরে যাইতেই একজন দরজা খুলিয়া দিল। বাড়ির লোকেরা সত্যই আমার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল। দেখিলাম, দুই-তিনজন লোক রোগীকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৩)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমার হাতের ছোট লাঠিটা মাটিতে পড়ে যাওয়ায় সেটা তুলতে নিচু হতেই দেখি ছোট্ট চকচকে কাঁ-একটা জিনিস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৮)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে পড়বি তো পড়-পরিশেষে বাজানের চক্ষেই আমি আগে পড়িলাম। তিনি হাত ধরিয়া সেই ঝোপের ভিতর হইতে আমাকে টানিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১২)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা ঝলসানো হাঁসটাকে ছি’ড়ে টুকরো-টুকরো করে পরম তৃপ্তিতে ভোজ লাগালুম আমরা। আর বন্ধুর মতো দু-জনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৭)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতেই আমি ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হইয়া পড়িলাম। এই সেবা-সমিতির সভ্যদের সঙ্গে শহরের বহু বাড়িতে রোগীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১১)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ “সিগারেট চলে?’ ছেলেটা বলল। ‘না।’ ‘রাত্রে জঙ্গলেই ঘুমিয়েছ নাকি? খুব ঠান্ডা, না?’ তারপর উত্তরের অপেক্ষা না-রেখেই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ প্রায় কোপটার সামনা-সামনি এসে পড়েছে যখন এমন সময় হাঁসটা হঠাৎ ঘাড় বাঁকিয়ে সন্দেহের চোখে আমার দিকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ছেলেটার মুখটা দেখতে লাগছিল ফ্যাকাশে, চোখের নিচে গোল হয়ে কালিপড়া। দেখে মনে হচ্ছিল, আমার মতো ও-ও