
রণক্ষেত্রে (পর্ব-২১)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ গাঁয়ে ঢোকার পর প্রথম কুঁড়ে থেকে একটা চিৎকার শোনা গেল: ‘এই, এই, কোন্ চুলোয় মরতে ছুটেছিস?

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৭)
সুবোধ ডাক্তার ফরিদপুরে আরও একজন ডাক্তার আসিলেন, বাবু সুবোধচন্দ্র সরকার। এই ভদ্রলোকের দয়া-দাক্ষিণ্যের বিষয়ে আমাদের গ্রামদেশে শত শত কাহিনী ছড়াইয়া

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৬)
ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত খুঁটিনাটি ঘটনা এখন মনে করিতে পারিতেছি না। গত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সুরেশদা চাকরি লইয়া যুদ্ধে চলিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২০)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ঘাসের ওপর পাথরের মতো ভারি মাথাটা নামাতে-নামাতে আমার বিহল মনের মধ্যে খালি একটা চিন্তাই তখন চমকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৫)
ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ইহার আরও আগের ঘটনা। আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। ফরিদপুরে আসিলেন এক পাগলা ডাক্তার। যাকে দেখেন তারই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ নিরুত্তাপ গলায় বলল, ‘কী, এখনও প্রাণটা বেরোয় নি, না? ভেবেছিলি মস্ত একজন কমরেড পেয়ে গেছিস, তাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৪)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে তিন-চারদিন রোগীর প্রস্রাব হয় না। রোগীর প্রস্রাব আনার কায়দাও আমি জানি। ছোট ছোট তিন-চারটি গ্লাসের মধ্যে সামান্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৩)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ভুসী গাড়োয়ানের ছেলের কলেরা হইল। স্টেশন-মাস্টার বলিলেন, “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করাই।” আমি হোমিওপ্যাথিকে বিশ্বাস করিতাম না। এখনও করি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ কথাগুলো দূরে মিলিয়ে গেল। হাঁ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলুম আমি, কী ভাবব তা-ই ভেবে পেলুম না। তা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৭)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গী ঘুম-জড়ানো গলায় বললে, ‘কী ব্যাপার? ঘুমোচ্ছ না কেন?’ ‘বড্ড স্যাঁতসে’তে লাগছে। আরও কয়েক মুঠো পাতা