০৯:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫
মংলায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ প্রবাসী নারী পর্যটক ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৮৩৪ জন পাকিস্তানের দুর্ভিক্ষের বছর? প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রত্যাশীদের আমরণ অনশন ৬৫ ঘণ্টা অতিক্রম, সরকারের নীরবতা অব্যাহত গণভোটের কোনো সাংবিধানিক ভিত্তি নেই: বিএনপি নেতা আমীর খসরু শাহবাগে শিক্ষকদের সমাবেশ ছত্রভঙ্গে পুলিশের পদক্ষেপের পক্ষে ডিএমপি গণভোটের জন্যে সাত দিনের আলটিমেটাম অগ্রহণযোগ্য: সরকারের সমালোচনায় সালাহউদ্দিন শাহবাগে শিক্ষক-পুলিশ সংঘর্ষে আহত ১২০ জন প্রবল বৃষ্টিতে গাবা ম্যাচ বাতিল, অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টি২০ সিরিজ জিতল ভারত চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছে পাকিস্তানি নৌযান ‘পিএনএস সাইফ’
সাহিত্য

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৯)

বুলু ও চড়ুই ‘বুলুমণি, বুলুপা, আপামণি- বোঝা যায় উঠে আসছে। বুলু বিব্রত বোধ করে। হুড়মুড় করে ঘরে ঢোকে আনু, ‘দেখে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৮)

বুলু ও চড়ুই তিন সপ্তাহ পরে তিনি যখন ফিরে এলেন তখন আর তাঁকে চেনা যায় না। পাগলের মতো লণ্ডভণ্ড চেহারা।

অবিনাশী উপহার

ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় গেরিলা ভঙ্গিতে এ কেমন অন্ধকার ওতপেতে আছে ! তবু পাতার আড়াল থেকে আতঙ্কের জামা গায়ে বেরিয়ে এসেছে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৭)

বুলু ও চড়ুই ‘বাব্বাহ্। কতো টান ওনার আমাদের জন্যে।’ ‘কি জানি, বুঝতে পারি না কিছুই। মনস্থির ক’রে উঠতে পারি না

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৬)

বুলু ও চড়ুই ‘বুলুপা, বুলুমণি, বুলবুলি-‘ এবার ডাকার ধরনটা একটু অন্য রকমের। বজ্জাতটা সুর পাল্টানোর তুখোড় কারিগর। সেদিনও ঠিক এইভাবে

জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি মোজাম্মেল হক: সাহিত্য, রাজনীতি ও জনকল্যাণে এক উজ্জ্বল জীবন

বাংলা সাহিত্যে ‘জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি হিসেবে খ্যাত মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ছিলেন উনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণে মুসলিম নবজাগরণের অন্যতম কণ্ঠস্বর। তাঁর

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৫)

বুলু ও চড়ুই ভেতর বারান্দায় দাঁড়িয়ে আব্বা যখন নিষ্ফল আক্রোশে সরবে ওকে ঝাড়াই করছিলেন সে সময় আনু ডাল নাড়া দিয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২২০)

দীনেশচন্দ্র তাঁহাকে প্রায় সব সময়েই কোনো কিছু লিখিতে দেখা যাইত। লোকজনের সঙ্গে তিনি কথাবার্তা বলিতেন, আবার সেই সঙ্গে তিনি বই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৪)

বুলু ও চড়ুই শীতের এক সুন্দর বিকেলে পাশের ঘর থেকে আনু ডাক দেয়, ‘বুলু! আই বুলু, বুলটি- জ-কুঁচকে দরোজার দিকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৯)

দীনেশচন্দ্র দীনেশবাবু বলিলেন, “সবুর কর। আমি পুস্তকের উপর যে বিস্তৃত সমালোচনা লিখব তা পড়ে অনেকেই এই পুস্তকের আদর করবে।” ইহার