প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৯)
বুলু ও চড়ুই ‘বুলুমণি, বুলুপা, আপামণি- বোঝা যায় উঠে আসছে। বুলু বিব্রত বোধ করে। হুড়মুড় করে ঘরে ঢোকে আনু, ‘দেখে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৮)
বুলু ও চড়ুই তিন সপ্তাহ পরে তিনি যখন ফিরে এলেন তখন আর তাঁকে চেনা যায় না। পাগলের মতো লণ্ডভণ্ড চেহারা।
অবিনাশী উপহার
ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় গেরিলা ভঙ্গিতে এ কেমন অন্ধকার ওতপেতে আছে ! তবু পাতার আড়াল থেকে আতঙ্কের জামা গায়ে বেরিয়ে এসেছে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৭)
বুলু ও চড়ুই ‘বাব্বাহ্। কতো টান ওনার আমাদের জন্যে।’ ‘কি জানি, বুঝতে পারি না কিছুই। মনস্থির ক’রে উঠতে পারি না
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৬)
বুলু ও চড়ুই ‘বুলুপা, বুলুমণি, বুলবুলি-‘ এবার ডাকার ধরনটা একটু অন্য রকমের। বজ্জাতটা সুর পাল্টানোর তুখোড় কারিগর। সেদিনও ঠিক এইভাবে
জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি মোজাম্মেল হক: সাহিত্য, রাজনীতি ও জনকল্যাণে এক উজ্জ্বল জীবন
বাংলা সাহিত্যে ‘জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি হিসেবে খ্যাত মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ছিলেন উনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণে মুসলিম নবজাগরণের অন্যতম কণ্ঠস্বর। তাঁর
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৫)
বুলু ও চড়ুই ভেতর বারান্দায় দাঁড়িয়ে আব্বা যখন নিষ্ফল আক্রোশে সরবে ওকে ঝাড়াই করছিলেন সে সময় আনু ডাল নাড়া দিয়ে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২২০)
দীনেশচন্দ্র তাঁহাকে প্রায় সব সময়েই কোনো কিছু লিখিতে দেখা যাইত। লোকজনের সঙ্গে তিনি কথাবার্তা বলিতেন, আবার সেই সঙ্গে তিনি বই
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৪)
বুলু ও চড়ুই শীতের এক সুন্দর বিকেলে পাশের ঘর থেকে আনু ডাক দেয়, ‘বুলু! আই বুলু, বুলটি- জ-কুঁচকে দরোজার দিকে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৯)
দীনেশচন্দ্র দীনেশবাবু বলিলেন, “সবুর কর। আমি পুস্তকের উপর যে বিস্তৃত সমালোচনা লিখব তা পড়ে অনেকেই এই পুস্তকের আদর করবে।” ইহার



















