পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৬)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি এ-পথ গিয়াছে কোনখানে। এখানে দুইধারে শুধু তেঁতুল গাছের সারি-তারপর বহেড়া গাছের জঙ্গল। শীতল ছায়া ধরিয়া পথিকের প্রাণ
ইশকুল (পর্ব-০৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমাদের ইশকুলের ধর্মযাজক ফাদার গেন্নাদির বয়েস সত্তর বছরের কাছাকাছি। ঘন দাড়ি আর ভুরুতে মুখটা ভরা, এক
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৫)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আমার নানাবাড়ি ছিল আমাদের বাড়ি গোবিন্দপুর হইতে আট মাইল দূরে তাম্বুলখানা গ্রামে। এত দূরের গ্রাম হইতে নববধূটি
ইশকুল (পর্ব-০৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমরা অনেকেই ভাল্ল্কার গোপন প্ল্যানের খবর জানি একথা হেডমাস্টার- মশাই কী করে ভাবলেন জানি না। কিন্তু
ইশকুল (পর্ব-০৭)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী হল রে?’ ‘বলছি-বলছি। ক্লাসে বসে আছি আমরা, বুঝলি। আর প্রথমেই ছিল ফরাসির ক্লাস। বুড়ি ডাইনী
প্রতিমার আত্মহত্যা
স্বদেশ রায় বড় জ্যাঠামহাশয় এই বৈশাখে নিরানব্বই পূর্ণ করিয়া শতবর্ষে পা রাখিবেন। তাই এবারের ফাল্গুনের বাসন্তী পূঁজার অনান্য বারের থেকে সামান্য
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৪)
মায়ের সংসার মাত্র কয়েকখানা ছেঁড়া নেকড়া, পুরাতন কাঁথা ছাড়া প্রসূতিরা আগে কিছুই সংগ্রহ করিয়া রাখিত না। সন্তান হইলে একজন দৌড়
ইশকুল (পর্ব-০৬)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ একথা বলতেই হবে যে, খাঁজে খুঁজে যুতসই উদাহরণ বের করার ব্যাপারে ফাদার গোয়াদি ছিলেন একেবারে ঝানু
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩৩)
মায়ের সংসার আমার কোনো ভাই হওয়ার আগে মা গোপনে কিছু চিড়া কুটিয়া ঘরের মাচার মধ্যে লুকাইয়া রাখিয়াছিলেন। মা যখন এদিক-ওদিক




















