ইশকুল (পর্ব-০৫)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ একদিন কেতি-কোঁত করে সকালবেলার চা-টা গিলে, কোনোরকমে বইগুলো গুছিয়ে নিয়ে ইশকুলের দিকে দৌড়চ্ছি, এমন সময় পথে
ইব্রাহিম আলকাজির উজ্জ্বল জীবন কথা
সারাক্ষণ ডেস্ক জীবনের বিভিন্ন দিক, ধারণা এবং চ্যালেঞ্জগুলোর সাথে আলোকপাত করেছেন যেগুলো আলকাজি তার জীবনে আবিষ্কার করেছেন। ভারতের ইব্রাহিম আলকাজি ছিল
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩২)
কেদারীর মা সামনেই রামেরাজের আস্তানা। তার ছেলে রাজমিস্ত্রির কাজ করিয়া বহু টাকা জমাইয়াছে। খুব ঘটা করিয়া তাহার বাড়িতে পুজা হয়।
ইশকুল (পর্ব-০৪)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ “আচমকা কালি ধেবড়ে গেছে, তো আমি কী করব। আর ওই গুবরে পোকাটার জন্যে আমার কী দোষ?
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩১)
কেদারীর মা আমার মায়ের সুখদুঃখের অন্তরঙ্গ দরদি ছিল কেদারীর মা। রহিমের মা বু, আর ছেলে কেদারীকে রাখিয়া কেদারীর বাপ মরিয়া
ইশকুল (পর্ব-০৩)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ঘণ্টাঘরের মিনারের মাথায় উঠতে ভারি ভালো লাগত আমার। একমাত্র ইস্টারের সময়ই বাচ্চাদের ঘণ্টাঘরে উঠতে দেয়া হত।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৩০)
আমার মা আমাদের গ্রামে আলিমদ্দি মোল্লার বাড়িতে আর বাহাদুর খাঁর বাড়িতে খেজুরের রস জ্বাল দিয়া গুড় তৈরি হইত। সকাল হইলে
ইশকুল (পর্ব-০২)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আর কী আশ্চর্য, সেখানে গিয়ে দেখা গেল গিজে’র গায়করা যেখানে দাঁড়িয়ে গান করে তার পাশটিতে দাঁড়িয়ে





















