স্মরণে রামেন্দ্র সুন্দর
কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ১৯১৪ সালে সাহিত্য পরিষদে রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদীর সংবর্ধনার অভিনন্দনে লিখেছিলেন, ‘সর্বজ্জনপ্রিয় তুমি, মাধুর্য্যধারায় তোমার বন্ধুগণের চিত্ত-লোক অভিষিক্ত করিয়াছ।
প্রেমিক কখনও বেজন্মা হয় না
তুমি কেন এসে সামনে দাঁড়ালে আমার নিজে হাতে গুছিয়ে দিয়েছিলে আমাকে বনপথের শেষ প্রান্তে খালের পাড়ে এসেছিলে তুলে দিতে নৌকায়।
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৮)
দীনেশচন্দ্র যখন আমি বি, এ, ক্লাসের ছাত্র তখন দীনেশবাবু আমাকে লিখিলেন, “তোমার সেই ‘কবর’ কবিতাটি নকল করে পাঠাও। আমি ‘ম্যাট্রিক
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৭)
দীনেশচন্দ্র আমার কবিতার খাতাখানা তখন আমার সঙ্গেই ছিল। আমি আর স্থির থাকিতে পারিলাম না। কবিতার খাতাখানা দীনেশবাবুর সামনে আগাইয়া ধরিয়া
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৬)
দীনেশচন্দ্র ইহার পর দীনেশবাবু ডাঃ শহীদুল্লাহ্ সাহেবের সঙ্গে কথা বলিতে লাগিলেন। আমি পথে আসিয়া অবাক হইয়া ভাবিতে লাগিলাম, আমি তো
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৫)
দীনেশচন্দ্র কিছু গ্রাম্য গান সংগ্রহ করিয়াছিলাম। পরলোকগত যতীন্দ্রমোহন সিংহ মহাশয় সেগুলি পড়িয়া বলিলেন, “তুমি দীনেশবাবুর সঙ্গে দেখা কর। ময়মনসিংহের গ্রাম্য
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৪)
শরৎ-সন্নিধানে আমি এ কথার প্রতিবাদ করিলাম, “মুসলমান সমাজের প্রতি সে যুগের হিন্দু সাহিত্যিকেরা কম আক্রমণ করেন নি। তাঁরা অনেকেই মুসলমানদের
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১৩)
শরৎ-সন্নিধানে উপেনবাবুর নির্দেশ মতো আমরা তাঁহার বাসায় বিচিত্রা-অফিসে আসিয়া উপস্থিত হইলাম। অল্পক্ষণের মধ্যেই শরৎচন্দ্র আসিলেন। উপেনবাবু লাল মিঞাকে পরিচিত করাইয়া
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২১২)
শরৎ-সন্নিধানে শরৎচন্দ্রের সাহিত্য লইয়া আমাদের ফরিদপুর সাহিত্য-সভায় একদিন আলোচনা হইয়াছিল। তাহাতে আমি শরৎচন্দ্রের সাহিত্যের বিষয়ে যে সকল কথা বলিয়াছিলাম, তাহার




















