ভালোবাসা নেই, শুধু বিষ আছে
ক্ষতটা বড় বেশি হয়ে গেলো— বাড়িটা ভাঙার পরেও খুঁড়ে ফেলা হলো— বড় বেশি মিথ্যে বললে তুমি— প্রতারণাকে করলে সব থেকে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৯)
নবম পরিচ্ছেদ অত ভোরে রাস্তায় কোনো সেপাই দেখা যাচ্ছিল না সম্ভবত তারা তখনও ঘুমোচ্ছিল। গ্রামের গির্জে’র বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল কয়েকখানা
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৯)
বুলু ও চড়ুই ‘বুলুমণি, বুলুপা, আপামণি- বোঝা যায় উঠে আসছে। বুলু বিব্রত বোধ করে। হুড়মুড় করে ঘরে ঢোকে আনু, ‘দেখে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৮)
বুলু ও চড়ুই তিন সপ্তাহ পরে তিনি যখন ফিরে এলেন তখন আর তাঁকে চেনা যায় না। পাগলের মতো লণ্ডভণ্ড চেহারা।
অবিনাশী উপহার
ঝড়ে ও ঝঞ্ঝায় গেরিলা ভঙ্গিতে এ কেমন অন্ধকার ওতপেতে আছে ! তবু পাতার আড়াল থেকে আতঙ্কের জামা গায়ে বেরিয়ে এসেছে
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৭)
বুলু ও চড়ুই ‘বাব্বাহ্। কতো টান ওনার আমাদের জন্যে।’ ‘কি জানি, বুঝতে পারি না কিছুই। মনস্থির ক’রে উঠতে পারি না
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৬)
বুলু ও চড়ুই ‘বুলুপা, বুলুমণি, বুলবুলি-‘ এবার ডাকার ধরনটা একটু অন্য রকমের। বজ্জাতটা সুর পাল্টানোর তুখোড় কারিগর। সেদিনও ঠিক এইভাবে
জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি মোজাম্মেল হক: সাহিত্য, রাজনীতি ও জনকল্যাণে এক উজ্জ্বল জীবন
বাংলা সাহিত্যে ‘জাতীয় মঙ্গল’-এর কবি হিসেবে খ্যাত মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক ছিলেন উনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণে মুসলিম নবজাগরণের অন্যতম কণ্ঠস্বর। তাঁর
প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৫৫)
বুলু ও চড়ুই ভেতর বারান্দায় দাঁড়িয়ে আব্বা যখন নিষ্ফল আক্রোশে সরবে ওকে ঝাড়াই করছিলেন সে সময় আনু ডাল নাড়া দিয়ে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২২০)
দীনেশচন্দ্র তাঁহাকে প্রায় সব সময়েই কোনো কিছু লিখিতে দেখা যাইত। লোকজনের সঙ্গে তিনি কথাবার্তা বলিতেন, আবার সেই সঙ্গে তিনি বই



















