
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৭)
আজতেক সমাজ ও সভ্যতা সম্পর্কে লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্যগুলি একনজরে আলোচিত হয়েছে এবং এই অনুসন্ধান থেকে আজতেক সমাজ ও সংস্কৃতির বিস্তৃতি সম্পর্কে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৭)
অর্থাৎ কে দিয়ে ভাগ করতে হলে কে পরিবর্তিত কর এ’ তারপর হবে। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “ছেদং লবঞ্চ পরিবর্তহরস্থ্য শেষঃ কার্যোহথ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৮)
যাহা হউক, হেষ্টিংস দুই এক স্থান ভিন্ন, অধিকাংশ স্থলেই যে গঙ্গাগোবিন্দের দ্বারা উৎকোচ গ্রহণ করিতেন, তাহার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। যে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১১)
বেদ, হেতুবিদ্যা, শব্দবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা, অথর্ব বেদ, সাংখ্য ও অন্য সমস্ত শাস্ত্রের গভীর আলোচনা করেন। হাজার জন আছেন, যাঁরা সূত্র ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৬)
কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি এবং জীবিকা মায়া, ইনকা এবং আজতেক সমাজ দাঁড়িয়েছিল কৃষিভিত্তিক অর্থনীতির উপর। প্রাক্ খ্রিষ্টীয় যুগ থেকে দ্বাদশ হয়ে পঞ্চদশ,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৬)
ভগ্নাংশের ভাগঃ প্রথম আর্যভটের আর্যভটীয়তে যোগ বিয়োগ প্রভৃতি প্রাথমিক নিয়মগুলি না থাকলেও ভগ্নাংশের ভাগ সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লিখিত আছে। আর্যভটীয়তে ত্রৈরাশিক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৭)
দিনাজপুর ও পাটনা ব্যতীত নদীয়া হইতে মা লক্ষ টাকা উৎকোচ লওয়া হইয়াছিল বলিয়া ওয়ারেন হেষ্টিংস অভিযুক্ত হন। নদীয়ারাজের দানপত্রে সম্মতিদানের

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১০)
প্রত্যেক সঙ্ঘারামের প্রাঙ্গণগুলির চতুর্দিকে ভিক্ষুদের বাসের জন্যে বহু কক্ষ আছে-সেগুলি সবই চারতলা, সব তালাতেই রঙীন কার্নিশে কীতিমুখ খোদাই করা; টকটকে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৫)
বলগেম প্রথা মায়া এবং আজতেক উভয় সমাজেই বলগেম প্রথা চালু ছিল। মায়াদের ক্ষেত্রে বলগেম হয় আয়তক্ষেত্রের আকারে একটি মাঠে। এক্ষেত্রে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৫)
অর্থাৎ “দুই ও একের সাতকে দুই ও একের তিন দিয়া গুণ করিলে কি হইবে এবং একের দুইকে একের তিন দিয়া