
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৯)
অর্থাৎ তিন এবং অর্ধেকের সমষ্টির বর্গ কত শীঘ্র বল। এবং বর্গের বর্গমূল কত? তাহার ঘন এবং তাহার ঘনমূল যদি নিপুণা

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩১০)
যে ব্যক্তি তাঁহার নামে অভিযোগ উপস্থিত করে, যদিও তাহার ন্যায় ইতর প্রকৃতির লোক অতি অল্পই দৃষ্ট হইত, তথাপি এ ক্ষেত্রে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১৩)
সঙ্ঘারামের কর্তৃপক্ষ হিউএনচাঙকে সাদরে গ্রহণ করলেন। তাঁদের মধ্যে চার জন বিশিষ্ট ব্যক্তি সাত যোজন দূর থেকে হিউএনচাঙকে অভ্যর্থনা করে নিয়ে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৮)
সেই দিক থেকে বলা অন্যায় হবে না যে আজ এবং এখন পর্যন্ত মেক্সিকো গুয়াতেমালা সহ পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে যে জনগোষ্ঠীর বাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৮)
এ প্রসঙ্গে শ্রীধরাচার্য বলেছেন-ছেদাংশ বিপর্যাসে হরস্থ্য বিহিতে বিধিঃপূর্ব। মহাবীরাচার্য বলেছেন- “অংশীকৃত্যচ্ছেদং প্রমানরাশেতঃ ক্রিয়া গুণবত। প্রমিতফলেহণ্যহরঙ্গে বিচ্ছিদি বা সফল বচ্চ ভাগ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৯)
কোম্পানীর ক্ষতি করিয়া যে গঙ্গাগোবিন্দ রাজস্বের অর্থও আত্মসাৎ করিয়াছিলেন, সেই গঙ্গাগোবিন্দের নিকট হইতে স্বয়ং গভর্ণর জেনারেল তাহা আদায়ের চেষ্টা করেন

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১২)
এখানে যাঁরা থাকেন তাঁরা সকলেই স্বভাবতঃই গাম্ভীর্য ও সম্ভ্রম রক্ষণ করে থাকেন; সেই জন্যে এই সঙ্ঘারামের প্রতিষ্ঠা থেকে সাতশত বছরের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৭)
আজতেক সমাজ ও সভ্যতা সম্পর্কে লক্ষ্যণীয় বৈশিষ্ট্যগুলি একনজরে আলোচিত হয়েছে এবং এই অনুসন্ধান থেকে আজতেক সমাজ ও সংস্কৃতির বিস্তৃতি সম্পর্কে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৭)
অর্থাৎ কে দিয়ে ভাগ করতে হলে কে পরিবর্তিত কর এ’ তারপর হবে। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “ছেদং লবঞ্চ পরিবর্তহরস্থ্য শেষঃ কার্যোহথ

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৮)
যাহা হউক, হেষ্টিংস দুই এক স্থান ভিন্ন, অধিকাংশ স্থলেই যে গঙ্গাগোবিন্দের দ্বারা উৎকোচ গ্রহণ করিতেন, তাহার যথেষ্ট প্রমাণ আছে। যে