
হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু শ্রাবস্তীপুরীর এক ক্রোশ দূরে জেতবন। জন্যে অনাথপিণ্ডদ নামে পরিচিত ছিলেন। শ্রেষ্ঠী সুদত্ত দানশীলতার তিনি বুদ্ধ ও তাঁর শিষ্যদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভগ্নাংশ পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ মনে করেন সাফল্যজনক ভগ্নাংশের ব্যবহার ১৫৫০ খ্রীষ্টপূর্বে আহমীস পেপিরাসে দেখতে পাওয়া যাবে। অবশ্ব ব্যাবিলনবাসীরাও

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় একজন মুফতি ও দুই জন মৌলবী কাজীর সাহায্যের জন্য নিযুক্ত হন এবং ইংরেজ কালেক্টরগণ তাহার তত্ত্বাবধানের ভার

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু পূণ্যভূমি কৌশান্বী দেখবার পর হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ছেড়ে উত্তর অযোধ্যায় আর নেপালের দিকে বুদ্ধের জন্মভূমি দেখতে গেলেন। এই প্রদেশ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ডে-ক্যালেন্ডার এবং ধর্মীয় বিশ্বাস আজতেক সমাজের আরেক বৈশিষ্ট্য হল বর্ষপঞ্জী বা ক্যালেণ্ডার এবং ধর্মের অবিচ্ছেদ্য, গভীর সম্পর্ক। ক্যালেন্ডার-এর দিনের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ত্রিশতিকায় শ্রীধরাচার্য বলেছেন: “তুল্যেন সম্ভবে সতি হরং বিভাজ্যং চ রাশিনা ছিবা। ভাগোহার্য: ক্রমশঃ প্রতিলোমং ভাগহারবিধিঃ।” মহাসিদ্ধান্তে দ্বিতীয়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় জমিদারগণ পূর্ব্বে আপনাদের ক্ষুদ্র উদর পরিপূরণের জন্য প্রজাদিগের উপর যাহা কিছু অত্যাচার করিত, এক্ষণে গবর্ণর ও তাঁহার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজে স্কুল কলেজ বা প্রথাগত বিদ্যা বা শিক্ষাদানের ব্যবস্থা তেমন ছিল না। সাধারণ মানুষদের মধ্যে ছিল অশিক্ষা, পিছিয়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে ভাগকে সাধারণত ভাগহার, ভাজন; হরণ, ছেদন প্রভৃতি শব্দে ভূষিত করা হয়েছে। লবকে ভাজ্য, হার্য এবং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহম্মদ রেজা খাঁর পদচ্যুতির পর মীডলটনের অধীনতায়, তিনি আরও দক্ষতা প্রকাশ করিতে থাকেন। মহম্মদ রেজা খাঁ ও