
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫১)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই-এর শেষ অংশটি পাতলা কাঠের পাতের সঙ্গে শিরিসের আঠা দিয়ে আটকানো হত। এই আশটিই বই-এর প্রচ্ছদ হিসেবে ব্যবহার করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার খণ্ড পদ্ধতিতে গুণককে কয়েকটি অংশে বিভক্ত করে তারপর গুণ করা হয়। ধরা যাক ১৩০ ১৫৮ ১৩০ ১৫৮=

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৬)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের নৌকায় আশি জন যাত্রী ছিল। ঐস্থানে নৌকা আসা মাত্র দস্যরা যাত্রীদের নৌকা ঘিরে ফেলল। যাত্রীরা কেহ কেহ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের জনজীবনে অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, শাস্ত্রকার। তারা অনেক সময় নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাহার পর দেওয়ানীর সময় হইতেও তাঁহার নিকট রাজস্বসন্বন্ধে কোম্পানী বিশেষরূপ উপকৃত হইয়াছিলেন। রাধাকান্ত নিষ্ঠাবান হিন্দু, ছিলেন; তিনি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু আগে হীনযানী থেকে পরে বসুবন্ধু কী ক’রে মহাযানী হলেন, সে সম্বন্ধে অনেক চিত্তাকর্ষক কিম্বদন্তীর বিবরণ হিউএনচাঙ দিয়েছেন। অযোধ্যায়

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজরেক সমাজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল কাগজ তৈরির বিশেষ কৌশল। রাজধানী শহর তেনোচতিতলান এবং অন্যান্য প্রদেশের বিভিন্ন কাজের জন্য অনেক

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার সাধারণ গুণন ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে গুণের প্রচলন বহু আগে থেকেই দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষ করে বাৎশালীর পান্ডুলিপি, ব্রাহ্মস্ফুট

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গৌরাঙ্গ সিংহের কোনও পুত্রাদি ছিল না। তাঁহার কনিষ্ঠ ভ্রাতা বিহারী সিংহের দীনদয়াল, রাধাকান্ত, রাধাচরণ ও গঙ্গাগোবিন্দ নামে