১০:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫
হিউএনচাঙ (পর্ব-১৬১) ড্রাগ বা ডায়েট ছাড়া কীভাবে চীনে এক ইনফ্লুয়েন্সার পাঁচ বছরে ৬০ কেজি ওজন কমিয়েছেন ট্রাম্পের ট্যারিফে আফ্রিকা চীনের কোলে মাশরাফি বিন মর্তুজা: বাংলাদেশের এক মহান ক্রিকেটারের জীবনগাথা ট্রাম্পের শুল্ক ভারতের ৪০ বিলিয়ন ডলারের রফতানির ওপর প্রভাব ফেলতে পারে ফেডারেল তহবিল কাটা যাওয়ায় পাবলিক ব্রডকাস্টিং কর্পোরেশন বন্ধ, স্থানীয় গণমাধ্যমে বড় ধাক্কা ট্রেড আলোচনা স্থবির, শুল্ক হুমকি বাড়ছে: যুক্তরাষ্ট্র–ভারত অংশীদারিত্বে টানাপোড়ন  বাংলাদেশে দুই কোটি হিন্দুর ও প্রগতিশীল মুসলিমদের ভবিষ্যত কি? জলঢাকা নদী: ইতিহাস, পথচলা ও বর্তমান বাস্তবতা বাংলাদেশে কার্প মাছ চাষ: দেশি মাছের বৈচিত্র্য ধ্বংসের হুমকি ও করণীয়
ইতিহাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৪)

আজতেকদের জীবিকা, ব্যবসা বাণিজ্যর আরেকটি কেন্দ্রও উল্লেখ করার মত। সাধারণভাবে দেখা গেছে বাণিজ্যিক দ্রব্য, পণ্য গোটা আজতেক অঞ্চলেই ছড়িয়ে দেওয়া

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৪)

দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য শুধু মাত্র নিয়মই বলে যান নি, সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েও দিয়েছেন। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন: “দ্রস্মার্দ্ধত্রিলবদ্ধয়স্য সুমতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৮)

গুপ্তযুগে এদেশের শিল্পের যে কতটা উন্নতি হয়েছিল, হিউএনচাঙের মত গোঁড়া বৌদ্ধের মুখে এ কথায় তা কতক বোঝা যায়। মুসলমান ধ্বংসকারীদের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৩)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গণিতসার সংগ্রহে মহাবীর বলেছেন: “সদৃশহৃতচ্ছেদহতৌ মিথোংশহারৌ সমচ্ছিদাবংশৌ লুপ্তৈকহয়ৌ যোজ্যৌ ত্যাজ্যৌ বা ভাগজাতি বিধৌ ছেদাপর্বতকানাং লব্ধানাং চাহতৌ নিরূদ্ধ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু এখানে অনেকগুলি স্তূপ ছিল। বুদ্ধ যে-বাড়িতে তাঁর শেষ আহার করেন, সেই কর্মকার চুন্দর বাড়ি, যে শালকুঞ্জে পরিনির্বাণ হয়,

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬২)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় কয়েক বছর অন্তর খরার এমন পর্যায়ে যায় যে দুর্ভিক্ষ, মহামারী দেখা দেয়। তবে এসব সহেও তারা এই খরা দুর্ভিক্ষকে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮২)

প্রদীপ কুমার মজুমদার (১) ভাগঃ আধুনিক গণিতের ভাষায় “ভাগ” লেখা হয়ে থাকে এ সম্পর্কে দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য বলেছেন: “অন্যোন্য হারাভিহতৌ হরাংশৌরান্ডোঃ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু তার পর দক্ষিণ-পূর্বে ১৪০ মাইল গিয়ে হিউএনচাঙ অবশেষে বুদ্ধের জন্মস্থান কপিলাবাস্তর ভগ্নাবশেষ দেখতে পেলেন। এ-স্থান কালক্রমে জনশূন্য হয়ে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় তবে এ প্রসঙ্গে একথাও বলা প্রয়োজন আজতেকদের যান্ত্রিক উপায়ে চাষ করার কোনো যন্ত্র ছিল না। প্রধানত শ্রমনির্ভর চাষই তারা