০৭:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০০)

এর পর হিউএনচাঙ আবার গঙ্গাতীরে মগধের রাজধানী পাটলিপুত্রে এলেন। চন্দ্রগুপ্ত, অশোক আর গুপ্ত সম্রাটদের রাজধানী পাটলিপুত্রের তখন ভগ্নদশা। পুরাতন প্রাসাদগুলির

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৫)

মায়া ইনকা এবং আজতেক সমাজের মিল  বিভিন্ন ক্ষেত্রে আজতেক, মায়া এবং ইনকা লাতিন আমেরিকার এই তিন সমাজসভ্যতা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়েই

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৫)

বর্ণনা-দ্রহ্মএব (অর্দ্ধ) ইর ত্রিলোক দ্বয়শ্যপাদাপোছত্রয়ং ও এর (পঞ্চমাংশক) এর (ঘোড়শাংশ) ১৬ এর (চরণা) ঐ বউটত সংক্ষেপ করণে ১২টত। অর্থাৎ একটি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৬)

১৭৭২ খৃঃ অব্দে রাজ্যশাসন-নিয়ামক-বিধি (Regulating Act) বিধিবদ্ধ হইলে, ক্লেভারিং, মন্সন ও ফ্রান্সিস্ বিলাত হইতে সদস্য নিযুক্ত হইয়া আসেন; কেবল বারওয়েল

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৯)

হিউএনচাঙ বলেন, এই মঠের বারাণ্ডাগুলি ধ্যানধারণার পক্ষে খুব উপযুক্ত। জাতকের বহু ঘটনাই বারানসীতে ঘটেছিল বলে বর্ণিত আছে। আর সেইসব ঘটনার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৪)

আজতেকদের জীবিকা, ব্যবসা বাণিজ্যর আরেকটি কেন্দ্রও উল্লেখ করার মত। সাধারণভাবে দেখা গেছে বাণিজ্যিক দ্রব্য, পণ্য গোটা আজতেক অঞ্চলেই ছড়িয়ে দেওয়া

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৪)

দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য শুধু মাত্র নিয়মই বলে যান নি, সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েও দিয়েছেন। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন: “দ্রস্মার্দ্ধত্রিলবদ্ধয়স্য সুমতে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৮)

গুপ্তযুগে এদেশের শিল্পের যে কতটা উন্নতি হয়েছিল, হিউএনচাঙের মত গোঁড়া বৌদ্ধের মুখে এ কথায় তা কতক বোঝা যায়। মুসলমান ধ্বংসকারীদের

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় যেসব দ্রব্য নানাক্ষেত্রে উৎপাদন করা হত তা স্থানীয় বাজারে বিক্রির জন্য সরবরাহ করা হত। এইসব পণ্যর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৩)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গণিতসার সংগ্রহে মহাবীর বলেছেন: “সদৃশহৃতচ্ছেদহতৌ মিথোংশহারৌ সমচ্ছিদাবংশৌ লুপ্তৈকহয়ৌ যোজ্যৌ ত্যাজ্যৌ বা ভাগজাতি বিধৌ ছেদাপর্বতকানাং লব্ধানাং চাহতৌ নিরূদ্ধ