
হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু সহসা তাঁর আনন্দপূর্ণ হৃদয়ে মনে হল যেন তিনি সুমেরু পর্বতের মত উঁচুতে উঠে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় স্বর্গ পার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৩)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এসব চিহ্ন সব সময় এক রকমের হত না। এর মধ্যে বৈচিত্র্যও থাকত। আজতেকরা কোন বস্তু বা বিষয়কে বোঝাবার জন্যও

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭২)
প্রদীপ কুমার মজুমদার দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে সূত্রগুলির প্রয়োগ দেখিয়েছেন। তিনি বলেছেন- “বালে বালকুরঙ্গলোলনয়নে লীলাবতি প্রোচ্যতাং পঞ্চত্যেক মিতাদিবাকর

৩৮ লন্ড্রেস স্ট্রিট: নাৎসি যুদ্ধাপরাধী ও চিলির স্বৈরশাসকের গোপন সখ্য
সারাক্ষণ রিপোর্ট বই পরিচিতি ফিলিপ স্যান্ডসের ‘৩৮ লন্ড্রেস স্ট্রিট’ (৪৮০ পৃষ্ঠা, প্রকাশক: নফ/ডব্লিউঅ্যান্ডএন) নাৎসি অপরাধ, বিচারহীনতা ও আইনি সংগ্রামের উপর তাঁর তৃতীয় গবেষণা‐ভিত্তিক

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৮)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের মুখে কিন্তু কোনো রকম ভাবান্তর দেখা গেল না। দস্যুরা তাই দেখে আশ্চর্য হল আর তাদের মনও হয়তো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫২)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এত কাগজের উৎপাদন হত নানা ধরনের গাছ-এর ছাল বিশেষত নানারকম ডুমুর গাছকে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শোধিত করে। কাগজ তৈরির প্রধান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার কপাটসন্ধি পদ্ধতিটি পরবর্তীকালে আরব জগতে বিশেষ সমাদর লাভ করে। আল খোয়ারজমি, অল হাসার, অল-কলসাদী প্রভৃতি আরবীয় গণিতবিদদের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৭)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ তাদের বললেন, ‘আমার এই জঘন্য হেয় শরীর নিয়ে যদি তোমাদের কাজ হয়, তা হলে আমার নিজের কোনো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫১)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই-এর শেষ অংশটি পাতলা কাঠের পাতের সঙ্গে শিরিসের আঠা দিয়ে আটকানো হত। এই আশটিই বই-এর প্রচ্ছদ হিসেবে ব্যবহার করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার খণ্ড পদ্ধতিতে গুণককে কয়েকটি অংশে বিভক্ত করে তারপর গুণ করা হয়। ধরা যাক ১৩০ ১৫৮ ১৩০ ১৫৮=