
ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১৪)
শশাঙ্ক মণ্ডল সাহিত্য পঞ্চম অধ্যায় ১৮৪২ খ্রীষ্টাব্দের দিকে বারাসতে বালকদের জন্য ইংরেজি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হল সরকারি উদ্যোগে। ১৮৫৭ খ্রীষ্টাব্দে রামতনু

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে “অঙ্ক” সংজ্ঞা ৯ খ্যাপন করে। সেইজন্য প্রাচীন ভারতীয় গণিতবিদেরা বলেন-নবৈব যোগো গণনেতি শশ্বৎ-অর্থাৎ গণনাযোগ সর্বদাই

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ইনকারা এখনো বিশ্বাস করে এই সৌরজগৎ বা সৃষ্টির মধ্যে রয়েছে দ্বৈত সত্তা বা নীতি। মর্ত্যের মলিন মানুষের মধ্যেও আছে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১৩)
শশাঙ্ক মণ্ডল সাহিত্য পঞ্চম অধ্যায় পরবর্তীকালে টাকী একাডেমির জমিতে টাকী স্কুল স্থাপিত হয়; এই বিদ্যালয়টি সরকারি বিদ্যালয়ে পরিণত হয় ১৮৮১

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার স্থানীয় অঙ্কপাতন পদ্ধতি কবে ভারতবর্ষে আবিষ্কৃত বা প্রচলিত হয়েছিল তা বলা কঠিন। মনে হয় কোন মহৎ পণ্ডিত

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় রাধাচরণের বাটী হুগলীর নিকটে ছিল। তাঁহার আর এক জামাতা ভদ্রপুরেই বাস করিতেন। জগচ্চন্দ্রের প্রতি মহারাজ তাদৃশ সন্তুষ্ট

ইনকা সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় লোকগল্পের আরেক অংশ থেকে জানা যায় স্প্যানিশ অনুপ্রবেশের পর আর্কবিশপ তারিবিও দে মগ্রভেগোকে এই পর্বতকেন্দ্রে পাঠান হয়। এই পাথুরে

ব্রিটিশ রাজত্বে সুন্দরবন (পর্ব-১১২)
শশাঙ্ক মণ্ডল সাহিত্য পঞ্চম অধ্যায় বিশেষ করে চাষি সম্প্রদায়ের মানুষরা শিক্ষার প্রয়োজন অনুভব করত না। আর ইচ্ছা থাকলেও উপায় ছিল

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-৩৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার খরোষ্ঠী বা ব্রাহ্মীলিপির সাহায্যে ছোট ছোট সংখ্যাকে লিখতে বিশেষ অসুবিধা হোত না। অসুবিধা হোত বড় সংখ্যাকে লিখতে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৩৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহারাজের দেবভক্তিও অতুলনীয় ছিল। তিনি ভদ্রপুরে নবরত্বের এক মন্দির স্থাপন করিয়া, তাহাতে লক্ষ্মীনারায়ণের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করিয়াছিলেন। বৃন্দাবনচন্দ্র