
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের জনজীবনে অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, শাস্ত্রকার। তারা অনেক সময় নিজেদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গুণ করার পদ্ধতি নানা প্রকার ছিল। ব্রহ্মগুপ্ত চার প্রকার গুণনের উল্লেখ করেছেন। সেগুলি হচ্ছে-(১) গোমূত্রিক, (২), খণ্ড

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৯)
শ্রী নিখিলনাথ রায় তাহার পর দেওয়ানীর সময় হইতেও তাঁহার নিকট রাজস্বসন্বন্ধে কোম্পানী বিশেষরূপ উপকৃত হইয়াছিলেন। রাধাকান্ত নিষ্ঠাবান হিন্দু, ছিলেন; তিনি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু আগে হীনযানী থেকে পরে বসুবন্ধু কী ক’রে মহাযানী হলেন, সে সম্বন্ধে অনেক চিত্তাকর্ষক কিম্বদন্তীর বিবরণ হিউএনচাঙ দিয়েছেন। অযোধ্যায়

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজরেক সমাজের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল কাগজ তৈরির বিশেষ কৌশল। রাজধানী শহর তেনোচতিতলান এবং অন্যান্য প্রদেশের বিভিন্ন কাজের জন্য অনেক

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার সাধারণ গুণন ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে গুণের প্রচলন বহু আগে থেকেই দেখতে পাওয়া যায়। বিশেষ করে বাৎশালীর পান্ডুলিপি, ব্রাহ্মস্ফুট

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৮)
শ্রী নিখিলনাথ রায় গৌরাঙ্গ সিংহের কোনও পুত্রাদি ছিল না। তাঁহার কনিষ্ঠ ভ্রাতা বিহারী সিংহের দীনদয়াল, রাধাকান্ত, রাধাচরণ ও গঙ্গাগোবিন্দ নামে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু অযোধ্যা- প্রয়াগ -কৌশান্বী তার পর, আবার যাত্রা ক’রে পরিব্রাজক গঙ্গাপার হয়ে অযোধ্যায় এলেন। এই স্থান তখনো হিউএনচাঙের বিশেষ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৪৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ভাষা বিজ্ঞানীরা অনুসন্ধান করে দেখেছেন মেক্সিকান স্প্যানিশ শব্দ কোয়েতি থেকে এসেছে আমেরিকান ইংরেজী শব্দ কোয়েতে (Coyote)। আজতেক জীবনযাত্রার অন্যতম

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৬৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য এ সম্পর্কে লীলাবতীর দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম পরিচ্ছেদের ১২ তম শ্লোক বলেছেন: “কাৰ্য্যঃ ক্রমাছক্ত মতোহথবাঙ্গযোগো যথাস্থানক