
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -১৭)
খ) রাঢ়ী ব্রাহ্মণ-পুত্রেষ্টি যাগ সম্পন্ন জন্য আদিশূর কান্যকুব্জ হইতে সাগ্নিক বেদজ্ঞ পঞ্চ গোত্রিয় পঞ্চ ব্রাহ্মণ বঙ্গদেশে আনেন। তাহাদের নাম দক্ষ,

রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -১৬)
কষ্ট শ্রোত্রিয়-যাহারা কন্যা গ্রহণে ও সম্প্রদানে নিতান্ত অসাবধান, তাহারাই কষ্ট শ্রোত্রিয় হইতেন। এই কষ্ট শ্রোত্রিয়ের ৮৪ গাঁই। ইহাদের মধ্যে ৮

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-১৯)
‘হুজুর, আপনি যাবেন নাং আপনার মেয়েকে আপনি সিনেমা হলে বসিয়ে রেখে এসেছেন।’ আত্মজীবনীতে লেজেন্ডারি বোস সম্বন্ধে প্রফেসর করিম লেখেন: সত্যেন

রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -১৫)
(ক) বারেন্দ্র ব্রাহ্মণ-এই শ্রেণি ব্রাহ্মণ প্রায়ই ধনী। জেলার বড় বড় রাজা জমিদার প্রভৃতি এই শ্রেণির ব্রাহ্মণ। তাহিরপুর, পুঠিয়া, নাটোর, বলিহার,

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৯০)
পশ্চিম কোনো দিচ্ছে ফেলে শূন্যেতে ছাঁদ আইছে বৃহ্যগ বিশ্বাম্বর মার পদতলে প্রলয়ে কি করতে তার জুবিলি স্কুলের দুইটা বিপরীত ঘর

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৯০)
তুমি আমাকে দশ মুদ্রা দিলে আমি তোমার ৬ গুণ অর্থশালী হব। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য তাঁর বীজগণিত গ্রন্থে একটি সুন্দর উদাহরণ দিয়েছেন।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ঢাকা (পর্ব-১৮)
হাটগের প্রচেষ্টার উদাহরণ হলেন তরুণ (প্রফেসর) হিসেবে যোগদান করেন। প্রফেসর বোস জন্মগ্রহণ করেন কোলকাতায়, ১৮৯৪ সালে। ১৯১৩ সালে তিনি ফলিত

রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -১৪)
রাজসাহী জেলা প্রধানত হিন্দু ও মুসলমান এই দুই জাতির বাস। হিন্দু জাতিকে নিম্নের আট শ্রেণিতে বিভাগ করা যাইতে পারে। পুরাকালে

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি-৮৯)
বাবুর বাজার দিয়ে বাঁকী বেগে চলে দক্ষিণমুখী বুড়িগঙ্গা হইবে পার। পার হইতে ঝরের মুখে পইরে ছিল যত নৌকা আছারিয়া ঘূর্ণীপাকে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৮৯)
দ্বিতীয় ভাস্করাচার্যের গ্রন্থাদির মধ্যে এই পদ্ধতির সীমিত প্রয়োগ দেখা যায়। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য প্রায় একই কথা বলেছেন এবং সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ