
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গ্রন্থোল্লিখিত বিবরণের সঙ্গে এই মতের পরিপূর্ণ সামজন্য আছে। কিন্তু প্রথম আর্যভট সম্পর্কে এঁরা নীরব। এঁদের বক্তব্য থেকে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু এখান থেকে তিনি দক্ষিণ-পূবে অগ্রসর হয়ে বিপাশা (বিআস্) নদীর তীরে চীনভুক্তি নামক এক স্থানে এলেন। বিনীতপ্রভ নামক একজন

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দিনেরবেলার ঈশ্বর এবং তাদের নাম ও লোকাচার ইত্যাদি ছাড়াও রাতেরবেলার কিছু দেবতার নাম, তাঁর প্রকৃতি এবং অর্থ আজতেকদের মধ্যে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এই আর্য-সিদ্ধান্তটির বয়স নিয়ে রীতিমত বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। কেন্টলী সাহেব চতুর্দশ শতাব্দীতে এটি রচনা করা হয়েছে বলে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৮৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় চিরদিন হইতে মহারাণী মহোদয়ার সুনাম দিদিগন্তে বিঘোষিত হইতেছে; কিন্তু সত্যের অনুরোধে বলিতে হইতেছে যে, শেষকালে তাঁহার সুনামের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘সঙ্গীরা সর্বস্ব হারিয়ে হাহুতাশ করতে লাগলেন, কিন্তু হিউএনচাঙকে অম্লান বদনে থাকতে দেখে তাঁরা আশ্চর্য হলেন। তাতে তিনি বললেন,

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দিন দেবতা/ঈশ্বর ঈশ্বরের প্রকৃতি ৬. হরিণ (Deer) লালোক (Tlaloc)

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ডঃ দত্ত’ মনে করেন নাচাই, গ্রন্থনামের সঠিক পাঠোদ্ধার করতে পারেন নি এবং এটিকে AL-ntf বলে ধরে নিয়েছেন।

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ বলেন, শাকল থেকে পূর্বে, সর্বত্র পথে বহু ‘পুণ্যশালা’ আছে। সেখানে অনাথ আতুরদের বিনামূল্যে ভোজ্য ও ঔষধ বিতরণ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজে ক্যালেণ্ডার-এর গুরুত্ব অনেকটাই মায়া ও ইনকাদের সমান। ধর্মের মূল প্রাণকেন্দ্র রয়েছে ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। সাধারণভাবে আজতেকদের মধ্যে