
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫১)
প্রদীপ কুমার মজুমদার অঙ্ক পাতনের জন্য যে অক্ষর সংখ্যা প্রণালী তিনি বলেছেন তা কোন একটি অধ্যায়েই সম্পূর্ণরূপে বলেন নাই। দ্বিতীয়

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে জড়িয়ে আছে লোকাচার, লোকরীতি। আজতেকদের মধ্যে মাসের নাম-এর সঙ্গেও লোকাচার-এর সম্পর্ক লক্ষ্য করা যায়। মাসের নাম-এর

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৫০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এবার আমরা যুক্তি-তর্কের সাহায্যে দেখাবো গণিতপাদ আর্যভটীয়ের একটি অংশ। আমরা প্রত্যেকেই জানি সংস্কৃত সাহিত্যে বা প্রাচীন ভারতীয়

হিউএনচাঙ (পর্ব-৭০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু শাস্ত্রের অনুসন্ধানেই তিনি এসেছেন শুনে রাজা শাস্ত্রের আর সূত্রের অনুলিপি করবার জন্যে কুড়ি জন লোক নিযুক্ত করলেন। আর

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের ধর্মীয় বিশ্বাসের অন্য একটি ক্ষেত্র আছে যার প্রধান অংশে আছে পুরোহিতবর্গ এবং কিছু পণ্ডিত সমালোচক। কার্যত বলল যায়

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার আর্যভট গণিতপাদের ১৭তম শ্লোকে বলেছেন: বৃত্তে শর সংবর্গোহর্ধজ্যাবর্গঃ স খলু ধনুযোঃ। অর্থাৎ কোন জ্যা কোন বৃত্তকে দুটি

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৯)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু কাশ্মীর থেকে কান্যকুব্জ হিউএনচাঙ পশ্চিমের গিরিবত্ম দিয়ে সম্ভবত বরাহমূলপুরায় (বা বরামূলায়) কাশ্মীর রাজ্যে প্রবেশ করেন। তাঁর বিদ্যাবত্তার ও

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-২৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই তত্ত্ব অনুযায়ী তারা প্রাককলম্বিয় যুগের তন্ত্রবিদ্যা (Occultism) অনুসন্ধান করেছিল। সজোন এই দৃষ্টিভঙ্গিকে কখনও সমর্থন করেননি। তবে সজোর্ন এবং

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৪৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার এখানে আর্যভট ‘এর যে মান দিয়েছেন অর্থাৎ ৬২৮৩২/২০০০, ভাস্করাচার্য সেই মান এখানে ধরেছেন। দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য গোলকের আয়তন

হিউএনচাঙ (পর্ব-৬৮)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু যারা দেবতার আকার দেখতে চায়, এ রকম বিশ্বাসী লোক সাতদিন উপোসের পর দেবতাকে দেখতে পায় আর বেশীর ভাগ