
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১২)
এখানে আমি ৯ এবং ২৯৭ এর বর্গ কিভাবে করেছেন সে কথাই উল্লেখ করছি। অথবা নবানাং খণ্ডে। ৪/৫। অনয়োরাহতি ২০। দ্বিনিম্নী-৪০।

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১২)
আজিমপুর গোরস্থান ঢাকার সাধারণের জন্য গোরস্থানের ছিল অভাব, পরিকল্পিত গোরস্থান ধারণাটিও অনেকের মধ্যে ছিল না। সেটা ছিল খ্রিষ্টানদের মধ্যে। তারা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১১)
সূত্রগুলি দেবার পরই ভাস্করাচার্য (দ্বিতীয়) কতকগুলি উদাহরণ দিয়েছেন, তিনি বলেছেন: সখে নবানাফ চতুৰ্দ্দশানাং ক্রহি ত্রিহীনস্বস্ত্য শতত্রয়স্য। পঞ্চোত্তর শ্যাপ্যযুতস্থ্য বর্গং জানাসি

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১১)
আজিমপুর গার্লস স্কুল ও কলেজ আজিমপুর গার্লস স্কুল ঢাকার অন্যতম বালিকা বিদ্যালয় যা আজিমপুরে প্রতিষ্ঠা করা হয় ১৯৫৭সালে। টিনের ঘরে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২১০)
(গ) নীলকণ্ঠ সোমসুত্বন আর্যভটীেেয়র এই শ্লোকটির ঢাকাতে বলেছেন: বর্গ ইত্যুক্তে সমচতুরশ্রং ক্ষেত্রং বোন্ধব্যম্। যতস্তত ক্ষেত্রফলং বর্গীকরণেন তথা পরেংঙ্কাস্ত্যক্বান্ত্য মুৎসাধ্য পুনশ্চ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৪)
৬৩৮ খৃস্টাব্দে হিউএনচাঙ যখন বাংলাদেশে আসেন, তখন হর্ষবর্ধনের প্রবল শত্রু শশাঙ্কের মৃত্যু হয়েছিল, আর শশাঙ্কের সাম্রাজ্য কতকগুলি ছোট ছোট রাজ্যে

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ১০)
আচার্য আমাদের প্রচলিত ধারণা, আচার্য বা আচারজি [ইংরেজি) পূজো-পার্বণের সঙ্গে জড়িত। জেমস্ ওয়াইজের বই পড়লে এ ধারণা পাল্টে যাবে। ওয়াইজ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২০৯)
(খ) সূর্যদেব যজন আর্যভটীয়ের এই শ্লোকটির টীকায় বলেছেন- সমসংখ্যাশ্চহারো বাহবো যস্য স ক্ষেত্রবিশেষে। বর্ণফলহাদ ভেদো পচারেণ বর্গ ইত্যুচ্যতে। ফলং চ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১২৩)
তার পর হিউ এনচাঙ গঙ্গাতীরে ইরিনপর্বতে এলেন। বর্তমান মুঙ্গেরের নাম ছিল ইরিন বা অনুর্বর পর্বত। সে সময়ে এখানে দশটা সঙ্ঘারাম

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৯)
আগা আহমদ আলী আহমদ [জন্ম ১৮৩৯] ফার্সি সাহিত্যিক আগা আহমদের পিতা আগা শাজাআত আলী। কাব্যচর্চা করেছেন বটে, তবে গদ্যচর্চাই করেছেন