সত্যেন্দ্রকুমার বসু কাশ্মীর ছেড়ে হিউএনচাঙ গঙ্গাতীরের দিকে অগ্রসর হলেন।প্রথমে এলেন শাকলে (বর্তমান শিয়ালকোট)। হিউএনচাঙের পাঁচ শত বছর আগে এখানে গ্রীকদের একটা ছোট রাজ্য ছিল। সেই রাজ্যের রাজাদের মধ্যে একজন, মেনাল্ডের
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মীয় কাজ-এর সামাজিক শ্রেণিবিভাজনটিও আজতেক সমাজে লক্ষ্য করবার মত। উল্লেখিত কাজের নীচে আরকেটি স্তর আছে। এই স্তরের পুরোহিতগণ মন্দির-এর কাজ, পুজা সংক্রান্ত নানা কাজ এবং দেবদেবীর লোকাচার দেখভাল করার
প্রদীপ কুমার মজুমদার আলবিরূণী আর্যভট রচিত দশগীতিকা আর্যাঃশত ও তন্ত্রের কথা উল্লেখ করেছেন। তবে কোনটি কার লেখা (দুই আর্যভটের মধ্যে) সেটি তিনি বলেন নি। আলবিরূণী এক জায়গায় বলেছেন প্রথম গ্রন্থ
সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ এখানেআরও অনেক বিশিষ্ট পণ্ডিতের সাক্ষাৎ পান। ভারতীয় পণ্ডিতদের বিদ্যাবত্তায় তিনি চমৎকৃত হন। এইভাবে তিনি কাশ্মীরে পুরা দুই বছর (৬৩১ খৃস্টাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাস থেকে ৬৩৩ খৃস্টাব্দের বৈশাখ মাস
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই দেবতার নীচে আছেন মেক্সিকাত (Mexicat) তেওহুয়াতজিন (Teahuatzin)। এই দেবতা সাধারণভাবে ধর্মীয় কাজগুলির পর্যবেক্ষণ করেন। এই সঙ্গে তিনি গণ্ডগোল, সন্ত্রাসমূলক কাজ প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দেন। এছাড়া থাকে
প্রদীপ কুমার মজুমদার এবং লক্ষণীয় যে পাশ্চাত্যদেশের কয়েকজন গণিত ঐতিহাসিক আছেন যাঁরা ভারতীয় গণিতশাস্ত্রের প্রাচীনত্ব ও ঐতিহ্যকে খাটো করে দেখানোর জন্য সদাই তৎপর। স্মীথ তাঁর “হিস্ট্রি অব ম্যাথেমেটিকস” গ্রন্থে বড়
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের মধ্যে লোকাচার-এর গুরুত্ব অস্বীকার করা যায় না। তবে এই সঙ্গে একথাও মনে রাখা দরকার অনেকক্ষেত্রে অঞ্চলভেদে লোকাচারেরও বৈচিত্র্য লক্ষ্য করা যায়। উদাহরণ হিসেবে রাজধানী শহর তেনোচতিতলান এর কথা
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দুজন আর্যভট একই নামে দুজন আর্যভট ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে দেখা যায় একথা প্রখ্যাত আরবীয় মনীষী আলবিরূণীর ১০৩০ খ্রীষ্টাব্দে লিখিত গ্রন্থের মধ্যে দেখা যায়। পৃথকীকরণের জন্য তিনি
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় (চলবে) আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৩০) আজতেক সভ্যতার ইতিহাস
প্রদীপ কুমার মজুমদার অঙ্ক পাতনের জন্য যে অক্ষর সংখ্যা প্রণালী তিনি বলেছেন তা কোন একটি অধ্যায়েই সম্পূর্ণরূপে বলেন নাই। দ্বিতীয় ভূমিকা শ্লোকে অক্ষর সংখ্যাকে বর্গ ও অবর্গ এই দুই ভাগে