১১:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৫)

নজরুল সেদিন কবির আগমনে বালুচরের কৃষাণ-পল্লীতে সাড়া পড়িয়া গেল। ওপাড়া হইতে আজগর ফকিরকে খবর দেওয় হইল, চর-কেষ্টপুরের মথুর ফকিরও আসিলেন।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬২)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি বললুম, ‘বাচ্চা বেদে, তুমি আমাদের সঙ্গে আসতে গেলে কেন? তোমার জাতভাইদের তো ফৌজে যোগ দিতে ডাকা হয়

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৩)

হৈরব ও ভৈরব দলছুট তাতানো হাওয়া হৈরবের চারপাশে ঘুরপাক খায় কয়েকটা মড়মড়ে বৌনার পাতা খর্থর করে বাজনা তোলে। ভৈরবের হাতের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৪)

নজরুল অল্পক্ষণ পরেই কবি ঘড়ি দেখিয়া বলিলেন, “আমাকে এখন হুগলি যেতে হবে।” আগাইয়া গিয়া বলিলাম, “আমি বহুদূর থেকে আপনার সঙ্গে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬১)

সপ্তম পরিচ্ছেদ দিন দুই পরে বাচ্চা বেদে একটু ভালো বোধ করতে লাগল। সন্ধেবেলা আমি যখন ওর কাছে গিয়ে বসলুম, দেখলুম

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-২)

হৈরব ও ভৈরব হৈরব হাসে। যোগমায়ার এক চিলতে ছায়ার ছেঁডাপাটিতে একটু এগিয়ে ব’সে বলে, ‘ফোটের বিষে আমার বলে দিশা আছিলো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৩)

নজরুল তাঁহার ভিতরে কবি এবং দেশপ্রেমিক এক সঙ্গে বাসা বাঁধিয়াছিল। আদর্শবাদী-নেতা এবং সাহিত্যিকের সমন্বয় সাধিত হইয়াছিল। চল্লিশ দিন অনশনের পর

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১)

হৈরব ও ভৈরব ‘মন অন্নময়, কি বুঝছস, অন্ন নাই তো মনই নাই; শ্যাষম্যাষ হ্যা অন্নেই ধরছে টান, তো মন পামু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯২)

নজরুল কবি কিন্তু তাঁর জীবনে ইহাদের ভোলেন নাই। মাসিমাকে কবি একখানা সুন্দর শাড়ি উপহার দিয়াছিলেন। মৃত্যুর আগে মাসিমা বলিয়া গিয়াছিলেন,

মমতাজউদ্দীন আহমদ: নাট্যজগতের এক সংগ্রামী পুরুষ

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ইতিহাসে যে কজন মানুষ নিজের চিন্তা, সৃজনশীলতা এবং কর্মের মাধ্যমে স্থায়ী প্রভাব ফেলেছেন, মমতাজউদ্দীন আহমদ তাঁদের মধ্যে অন্যতম।