০১:৪১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৪)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আজ ভাবিতে বিকারে সমস্ত মন ক্ষতবিক্ষত হইতেছে। তখন হয়তো বুঝিবার বয়স হয় নাই। কিন্তু মুরুব্বিরা যদি আমাদের

ইশকুল (পর্ব-২৭)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘আচ্ছা, ফেক্কা, এমন কেন হয় রে যে শুধু সিনিউগিনই সব কিছু মজা লুটবে, গ্রহনক্ষত্র দেখবে, আর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৩)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি একথায় কি বুড়ির ভাই-এর শোকের অবসান হয়? সেই কতকাল আগে কোথায় বুড়ির বিবাহ হইয়াছিল তাহা আজ আবছার

ইশকুল (পর্ব-২৬)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ সন্ত্রাসবাদীটিকে কেমন বুঝছ?’ এই বলে বাবা হেসে আমার মাথায় হাত বুলোল।’ একটু চুপচাপ থেকে আমি বললুম,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫২)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার মৃত্যুর ১৫/১৬ দিন পরে নানার একমাত্র বোন ফজার মা আমাদের বাড়িতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। অসুস্থ ভাইকে

ইশকুল (পর্ব-২৫)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেঙ্কাকে বললুম, ‘দ্যাখ, ওই মোড়টা ঘুরলেই এক্ষুনি আমরা সৈন্যদের কবরগুলোর কাছে পৌছব। গেল-সপ্তায় হাসপাতাল থেকে এনে

অভিশাপ

আবু ইসহাক ভোর বেলা। পত্রিকা হাতে নিয়েই হেডিং-এ দেখলাম, বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে, ‘দানবীয় নাৎসি বাহিনীর নিকট দুর্বল পোল্যান্ডের

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫১)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানা বলিলেন, “মা! তোমার ঘর-সংসারের কাজ তাড়াতাড়ি সারিয়া আমার কাছে আসিয়া বস! আমার যেন কেমন ভয় ভয়

ইশকুল (পর্ব-২৪)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ দামী একজন সহকারীকে হারানোর ভয়ে শেষপর্যন্ত রাজি হয়ে গেলুম। শুধু প্রস্তাব করলুম, পালা করে আমরা অ্যাডমিরাল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫০)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার এক বৃদ্ধা বোন ছিলেন ফজার মা বুড়ি। তাঁকে লইয়া নানা আবার নতুন করিয়া সংসার পাতিলেন। সেই