০৭:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫
সিনেমায় অভিনয়ের ইচ্ছে পড়শী রুমীর বাংলাদেশে আবারও বাড়ছে চিকুনগুনিয়ার সংক্রমণ ঢাকায় শহীদ মিনারে এনসিপির সমাবেশের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি জুলাই ঘোষণাপত্রে থাকছে কী, সাংবিধানিক ভিত্তি নিয়ে মতবিরোধ কেটেছে? ঘূর্ণিঝড়ের রাতে কক্সবাজারে এক পর্যটকের রুদ্ধশ্বাস অভিজ্ঞতা ডলি জহুর: মঞ্চ, টেলিভিশন ও জীবনের পর্দায় এক নিবেদিত শিল্পীর প্রতিচ্ছবি উত্তরের প্রাণ: ঢেপা নদীর দুই শতকের গল্প সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের প্রতিবেদন: মোদিকে চীনের বিজয় প্যারেডে যাওয়ার আহ্বান, ভারতে তার প্রভাব পাকিস্তানি-চীনা প্রযুক্তিতে ভারতীয় ‘রাফাল’ ভূপাতিত: গোয়েন্দা ত্রুটি ও ‘কিল চেইন’ কৌশল প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৪৮)
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-২৩)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ড্রেডনট চালাচ্ছিলুম আমি আর ফেক্কা। আমাদের পেছনে সম্ভ্রম নিয়ে বেশ খানিকটা তফাত রেখে ভেসে আসছিল বেড়ার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৯)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ছেঁচা হাত লইয়াই নানি মায়ের জন্য পিঠা তৈরি করিয়া আমাদের খাওয়াইলেন, মাকে খাওয়াইলেন, নানি কিছুই খাইলেন

ইশকুল (পর্ব-২২)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ শত্রুপক্ষের দুই নৌ-সেনাপতি, সেন্‌কা পানতিউঙ্কিন ও গ্রিশৃঙ্কা সিমাকভ, ওদের বাবার হাতে এজন্যে প্রচন্ড মার খেল। চারদিকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৮)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি সেই ঢ্যাপের খই-এর মোয়া খাইতে খাইতে নানির কত আদরের কথা মনে পড়িয়াছে। সেবার নানাবাড়ি গেলাম। বোধহয় জ্যৈষ্ঠমাসে।

ইশকুল (পর্ব-২১)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ গ্রীষ্মের ছুটি পড়ে গেল আমাদের। ফেঢুকা আর আমার মাথায় তখন ছুটি কাটাবার কত রকম প্ল্যানই যে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৭)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানি মাকে ধরিয়া সোয়ারিতে উঠাইয়া দেন। আমি আর আফাজদ্দীন সোয়ারির পাছে পাছে। পাড়ার মেয়েরা, নানা, নানি, সবাই

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে গল্প  

টুনকু ভারাদারাজান সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী তীক্ষ্ণ মন্তব্যের প্রতিভা ধারণ করেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্রেক্সিটের আলোচককে তিনি ‘গুমোট, কার্টেসিয়ান এবং সন্দেহপ্রবণ’ বলে উল্লেখ করেন। ২০১৯

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৪৬)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি মাকে খাওয়াইয়া চোখের পানি মুছিতে মুছিতে নানি মায়ের চুলগুলি লইয়া বিনুনি বাঁধিতে বসিলেন। কত কথা আজ তাঁর

ইশকুল (পর্ব-২০)

আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ‘নিশ্চয়ই,’ বলল ফেদকা। তারপর পায়ের বেগ কমিয়ে দিয়ে, আর আমরা যেন মাঠে না-থেকে লোকের ভিড়ের মধ্যে

শুভ কামনা

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯২৫ সালের কথা। ‘চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে প্রথম সুধীরবাবুদের দোকানে যাই। সেখান তখন প্রতি বিকালে একটি সাহিত্যিক আড্ডা হোত।