০৪:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
সোনালি যুগের সাময়িকী পাকিস্তান আবার গাধা নিয়ে সংকটে পাকিস্তানি খেলোয়াড় নিখোঁজ রহস্য ও ক্রীড়া ব্যবস্থাপনার দুর্নীতি ট্রাম্পের যুগে ব্যঙ্গ-বিদ্রুপও বিভ্রান্ত—কীভাবে আমেরিকান কৌতুককারীরা হেরে যাচ্ছেন? পুরান ঢাকার শামবাজার: ইতিহাস, উত্থান-পতন ও বর্তমান অবস্থা রংপুরের গংগাচড়ায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা, কী জানা যাচ্ছে “শান্তিচুক্তি, শুল্ক ও জিম্মিমুক্তি: ট্রাম্প কূটনীতির মুখপাত্র রুবিওর বার্তা” রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৭) মৃত্যুর মিছিল থামছেই না: সাভারে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ দম্পতি ব্ল্যাকপিংকের ‘জাম্প’ গানে বড় ধরনের হ্যাকিং, একাধিক প্ল্যাটফর্মে বিশৃঙ্খলা
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৬)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী ব্যাপার? এত তাড়াতাড়ি ফিরে এলে?’ চোঁচিয়ে বললুম। ‘তারপর, খবরকী?’ ‘ওখানে কেউ নেই,’ দূর থেকেই মাথা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫১)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে রোগীর সেবা করিতে যাইয়া কত বিচিত্র রকমের লোকের সঙ্গেই না আমার পরিচয় হইয়াছে। ফরিদপুরের প্রসিদ্ধ উকিল মথুরবাবুর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৫)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বলল, ‘এত তাড়া কিসের? সন্ধের পর কিংবা গোধূলির আলোয় গ্রামে ঢোকা বেশি সুবিধে। সৈন্যরা যদি না-থাকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫০)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে জেলখানার ঘড়িতে যখন রাত চারটা বাজিল তখন বাড়ির লোকেরা জাগিয়া উঠিল। বউটি ঘুমে-ভরা চোখ মুছিতে মুছিতে স্বামীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৪)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গীটি এবার যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেললে। ‘তা, আগে এ সব কথা বল নি কেন?’ ও আবারও

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৯)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে বন্ধু-কুটিরে যাইতেই একজন দরজা খুলিয়া দিল। বাড়ির লোকেরা সত্যই আমার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল। দেখিলাম, দুই-তিনজন লোক রোগীকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৩)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমার হাতের ছোট লাঠিটা মাটিতে পড়ে যাওয়ায় সেটা তুলতে নিচু হতেই দেখি ছোট্ট চকচকে কাঁ-একটা জিনিস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৮)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে পড়বি তো পড়-পরিশেষে বাজানের চক্ষেই আমি আগে পড়িলাম। তিনি হাত ধরিয়া সেই ঝোপের ভিতর হইতে আমাকে টানিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১২)

আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা ঝল‌সানো হাঁসটাকে ছি’ড়ে টুকরো-টুকরো করে পরম তৃপ্তিতে ভোজ লাগালুম আমরা। আর বন্ধুর মতো দু-জনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৭)

সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতেই আমি ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হইয়া পড়িলাম। এই সেবা-সমিতির সভ্যদের সঙ্গে শহরের বহু বাড়িতে রোগীর