০৯:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৬) এআই দিয়ে রাজনৈতিক প্রচারণার ভিডিও বানাচ্ছে কারা, শঙ্কা কোথায়? ২০২৫ সালে ৬০০-র বেশি বাংলাদেশিকে মালয়েশিয়ায় প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা নবগঙ্গা নদী: ইতিহাস, প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও বর্তমান সংকট কঙ্কালসার হেমন্ত ‘ইন্ডিয়া আউট’ থেকে ‘বিশ্বস্ত অংশীদার’, ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্কের সমীকরণ কি বদলাচ্ছে? গাজায় মানবিক সহায়তা সরবরাহে করিডোর খুলছে ইসরায়েল সহকারীর চাকরি হারিয়ে ছেলের সংগ্রাম, বাবার অসুস্থতা ও বাজারের আগুনে দগ্ধ এক পরিবার মোবাইল ও ইন্টারনেট বদলে দিচ্ছে টাকা লেনদেনের পদ্ধতি ভেপিং কি সত্যিই ফুসফুসের অপ্রতিকারযোগ্য রোগ সৃষ্টি করে? বিজ্ঞান যা বলছে, তা জানুন
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৮)

সপ্তম পরিচ্ছেদ অসম্ভব মনঃক্ষুন্ন হলুম আমি। চুবুকের কথাগুলো আমাকে অত্যন্ত আঘাত দিয়েছিল, তাই চুপ করে গেলুম। কিন্তু বেশিক্ষণ আবার চুপ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১০)

হৈরব ও ভৈরব ‘ঈশ্বর, ঈশ্বর আমারে তুইলা নাও’ হৈরব নিজের কাছে কাঁদবে ব’লে পা বিছিয়ে বসে। কতো কথা মনে পড়ে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০০)

নজরুল মুসলিম সমাজের শ্রেষ্ঠ কবিকে আমার দেশ এইভাবে সম্মান জানাইল। এইজন্যই আধুনিক মুসলিম সমাজে বড় লেখক বা বড় কবির আগমন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৭)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আমি কী ভাবছিলুম চুবুককে খুলে বললুম। আশা করছিলুম, বলশেভিকদের সঙ্গে আমার ভাগ্যকে জড়িয়ে ফেলার জন্যে চুবুক আমার বুদ্ধিমত্তা

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৯)

হৈরব ও ভৈরব ‘ধর যেমুন আতকা মইরা গ্যালাম, গনিডাকতোরের ট্যাকাটা যেমনেই হউক মিটায়া দিছ, বহুত পাইবো হ্যায়, তরগিয়া চাইরশোর কিছু

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৯৯)

নজরুল কিন্তু কে কাহার কথা শোনে। কবি আবৃত্তি করিয়াই চলিয়াছেন। তখন আমি মরিয়া হইয়া সবাইকে শুনাইয়া বলিলাম, “আপনারা কবির কবিতা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৬)

সপ্তম পরিচ্ছেদ শুনে বাবা হাসতে শুরু করে দিলেন। আর আমাকে কী যেন বোঝানোর চেষ্টা করতে লাগলেন। উনি কী যে আমায়

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৮)

হৈরব ও ভৈরব সবেমাত্র বায়নার টাকা পেয়েছে অমনি ভোজবাজির মতো গনিমিয়া এসে হাজির, ‘ট্যাকা পাইছ?’ ‘পাইছি, বহুৎ কম-‘ ‘তালিবালি কইরো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৫)

সপ্তম পরিচ্ছেদ যে-জঙ্গলের পথে আমরা তখন যাচ্ছিলুম সেটা আসলে ছিল ছোট্ট একটা বন। কিন্তু সেই বিরল-গাছপালা, অর্ধেক কেটে সাফ-করে-ফেলা বনটাকেই

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-৭)

হৈরব ও ভৈরব তার মা বলে ছিঃ, তার ভাই বলে ছিঃ, তার পিসি বলে ছিঃ বলো ছিঃ করো, আর হৈরব