১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৫)

নজরুল আমাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরূপে দেখিয়া কবি কত সুখী হইলেন। তিনি আমার কানে কানে বলিলেন, “মায়েরা ছেলেদের প্রতি যে স্নেহ-মমতা ধারণ

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৪)

হৈরব ও ভৈরব ‘কইকি, বিষয়-সম্পত্তি বেইচ্চালাও-‘ হৈরব বলে, ‘রইছে তো যেমুন এই ভিটিবাড়িটুকুন আর দেড়কানি জমি-‘ ‘লাগলে ট্যাকা লও’ ‘ঘরবাড়ি

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৪)

নজরুল নজরুলের আগমনের পর হইতে গ্রামোফোন কোম্পানি আরও নূতন নূতন রচনাকারীর সন্ধানে ছুটিল, নূতন নূতন সুর-সংযোজনাকারের খোঁজে বাহির হইল। নজরুলের

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১৩)

হৈরব ও ভৈরব বছর বছর ইন্ডিয়ায় বেড়ানোর শখ পুরোদস্তুর মিটে গেছে, এখন তার হাতটান, অকালবৃষ্টিতে ভুষ্টিনাশ হয়ে গেছে আলুর। অল্প-বিস্তর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০৩)

নজরুল কবি আমাকে সঙ্গে লইয়া চলিলেন তাঁর প্রকাশকের দোকানে। পথে আসিয়া কবি ট্যাক্সি ডাকিলেন। কলেজ স্ট্রীটের কাছে আসিয়া আমাকে ট্যাক্সিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৭০)

সপ্তম পরিচ্ছেদ আহত লোকদের বয়ে আমরা চালাঘরটায় নিয়ে গেলুম। ‘ওদের খিদে পেয়েচে কী?’ মৌমাছি-পালক জানতে চাইলেন। ‘তাইলে, ওদের মাথার নিচে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১২)

হৈরব ও ভৈরব প্রথমে অকারণে নাক ঝাড়ে, তারপর গরুর মতো বড় বড় চোখে তাকায় হৈরব; রোগে রোগে আর বয়েসের ভারে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-২০২)

নজরুল বাঁশঝাড়ের যে স্থানটিতে কবির বসিবার আসন পাতিয়া দিয়াছিলাম সেই স্থান শূন্য পড়িয়া রহিল। চরের বাতাস আছাড়িবিছাড়ি করিয়া কাঁদিতে লাগিল।

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৬৯)

সপ্তম পরিচ্ছেদ গাড়ি থামল। চুবুক তাড়াতাড়ি পাইপটা পকেটে পুরে ফেলে চুপিচুপি বললেন: ‘শব্দ শুনে মনে লিচ্ছে সামনে কী যেন ধবধবিয়ে

প্রতিদিন একটি রুমাল (পর্ব-১১)

হৈরব ও ভৈরব হৈরবের ঘরের উঠোনে দাঁড়িয়ে ঝেড়ে একবার গলা খাঁকারি দেয় গনিমিয়া, ‘কইগো বুইরা, বাইরাও ট্যাকা না লয়া আমি