০৭:৪৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

ইশকুল (পর্ব-২৯)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘ভয় পেয়েছিলি না হাতি! এমনিই। ছিলি তো হাড়জ্বালানে রামকাঁদুনে ছেলে, আবার কী। ভয় পাওয়ার বয়েস হয়েছিল

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৫)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি কিন্তু সাপের বাঘের চাইতেও সহস্র গুণে হিংস্র ম্যালেরিয়া জ্বর আসিয়া গ্রামের প্রায় সবগুলি মানুষকে গ্রাস করিয়াছে। যাহারা

ইশকুল (পর্ব-২৮)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এরপর চুপ করে গেল ফেকা। এ-ব্যাপারেও ফেকা আমার চেয়ে বেশি জানে দেখে আবারও আমার রাগ ধরে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৪)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আজ ভাবিতে বিকারে সমস্ত মন ক্ষতবিক্ষত হইতেছে। তখন হয়তো বুঝিবার বয়স হয় নাই। কিন্তু মুরুব্বিরা যদি আমাদের

ইশকুল (পর্ব-২৭)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘আচ্ছা, ফেক্কা, এমন কেন হয় রে যে শুধু সিনিউগিনই সব কিছু মজা লুটবে, গ্রহনক্ষত্র দেখবে, আর

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৩)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি একথায় কি বুড়ির ভাই-এর শোকের অবসান হয়? সেই কতকাল আগে কোথায় বুড়ির বিবাহ হইয়াছিল তাহা আজ আবছার

ইশকুল (পর্ব-২৬)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ সন্ত্রাসবাদীটিকে কেমন বুঝছ?’ এই বলে বাবা হেসে আমার মাথায় হাত বুলোল।’ একটু চুপচাপ থেকে আমি বললুম,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫২)

রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার মৃত্যুর ১৫/১৬ দিন পরে নানার একমাত্র বোন ফজার মা আমাদের বাড়িতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। অসুস্থ ভাইকে

ইশকুল (পর্ব-২৫)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেঙ্কাকে বললুম, ‘দ্যাখ, ওই মোড়টা ঘুরলেই এক্ষুনি আমরা সৈন্যদের কবরগুলোর কাছে পৌছব। গেল-সপ্তায় হাসপাতাল থেকে এনে

অভিশাপ

আবু ইসহাক ভোর বেলা। পত্রিকা হাতে নিয়েই হেডিং-এ দেখলাম, বড় বড় অক্ষরে লেখা রয়েছে, ‘দানবীয় নাৎসি বাহিনীর নিকট দুর্বল পোল্যান্ডের