
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬১)
সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর কথাগুলি এমনই স্নেহপূর্ণ আর হৃদ্যতা-মাখানো যে পরদিন হইতে আমি আবার যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। অসুখ

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৪)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ কাঁড়েঘরটায় না-ঢোকা পর্যন্ত লোকটিকে ভালো করে দেখতে পাই নি। এবার লক্ষর বাতির আবছা আলোয় ঠাহর করে

স্বয়ম্বরা
রাজশেখর বসু চাটুজ্যেমশায় পাঁজি দেখিয়া বলিলেন-‘রাত্রি ন-টা সাতান্ন মিনিট গতে অম্বরাচা নিবৃত্তি। তার আগে এই বৃষ্টি থামবে না। এখন তো

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬০)
সুবোধ ডাক্তার আমি রোজ যাইয়া মোনা মল্লিককে দেখাশুনা করিতে লাগিলাম। ডাক্তারের নির্দেশমতো প্রতিদিন তাহাকে ডুস দিয়া পায়খানা করাইতে হইত। গরম

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৩)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ ঘোড়ার রেকাবের ওপর তখনও একটা পা রেখে লোকটি বললেন, ‘একজন লোকেরে? তা, কে সে?’ ‘ও কইচে,

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৯)
সুবোধ ডাক্তার ডাক্তারবাবুর নির্দেশমত প্রতিদিন সকালে আসিয়া হাইড্রোজেন প্যারাকসাইড দিয়া বৃদ্ধার ক্ষতস্থান পরিষ্কার করিয়া বোরিক কটন দিয়া বাঁধিয়া দেই, হাতের

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২২)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ অপর লোকটি রাগত গলায় জবাব দিল, ‘মিশ্কারে খুঁজচি। আমাদের দু-জনার মতো চিনি দিয়েচে ওর ঠোঁয়ে, তা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৮)
সুবোধ ডাক্তার সাত-আট দিন পরে শ্রান্ত-ক্লান্ত, অনিদ্রায় অবসন্ন অবস্থায় ডাক্তারবাবু গৃহে ফিরিতেন। ডাক্তার-গৃহিণী পাখার বাতাস করিতে করিতে জিজ্ঞাসা করিতেন, “এতদিন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২১)
আর্কাদি গাইদার তৃতীয় পরিচ্ছেদ গাঁয়ে ঢোকার পর প্রথম কুঁড়ে থেকে একটা চিৎকার শোনা গেল: ‘এই, এই, কোন্ চুলোয় মরতে ছুটেছিস?

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৭)
সুবোধ ডাক্তার ফরিদপুরে আরও একজন ডাক্তার আসিলেন, বাবু সুবোধচন্দ্র সরকার। এই ভদ্রলোকের দয়া-দাক্ষিণ্যের বিষয়ে আমাদের গ্রামদেশে শত শত কাহিনী ছড়াইয়া