
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৬)
ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় সমস্ত খুঁটিনাটি ঘটনা এখন মনে করিতে পারিতেছি না। গত প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় সুরেশদা চাকরি লইয়া যুদ্ধে চলিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২০)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ঘাসের ওপর পাথরের মতো ভারি মাথাটা নামাতে-নামাতে আমার বিহল মনের মধ্যে খালি একটা চিন্তাই তখন চমকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৫)
ডাক্তার সুরেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ইহার আরও আগের ঘটনা। আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। ফরিদপুরে আসিলেন এক পাগলা ডাক্তার। যাকে দেখেন তারই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৯)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ নিরুত্তাপ গলায় বলল, ‘কী, এখনও প্রাণটা বেরোয় নি, না? ভেবেছিলি মস্ত একজন কমরেড পেয়ে গেছিস, তাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৪)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে তিন-চারদিন রোগীর প্রস্রাব হয় না। রোগীর প্রস্রাব আনার কায়দাও আমি জানি। ছোট ছোট তিন-চারটি গ্লাসের মধ্যে সামান্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫৩)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ভুসী গাড়োয়ানের ছেলের কলেরা হইল। স্টেশন-মাস্টার বলিলেন, “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা করাই।” আমি হোমিওপ্যাথিকে বিশ্বাস করিতাম না। এখনও করি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৮)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ কথাগুলো দূরে মিলিয়ে গেল। হাঁ হয়ে দাঁড়িয়ে রইলুম আমি, কী ভাবব তা-ই ভেবে পেলুম না। তা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৭)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গী ঘুম-জড়ানো গলায় বললে, ‘কী ব্যাপার? ঘুমোচ্ছ না কেন?’ ‘বড্ড স্যাঁতসে’তে লাগছে। আরও কয়েক মুঠো পাতা

অবশিষ্টের পরিমান
অবশিষ্টের পরিমান স্বদেশ রায় নেড়ি কুত্তা সর্ম্পকে জ্ঞান অর্জনের জন্যে ঠিক যে কী কী প্রয়োজন- তা ওদের জানা ছিলো না।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫২)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে ইতিমধ্যে রেলস্টেশনের কুলিদের দুই-তিনজনের কলেরা হইল। আমি রাতের মতো স্টেশন-মাস্টারের ঘরে থাকি আর প্রতি তিন ঘণ্টা অন্তর