
রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৬)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ‘কী ব্যাপার? এত তাড়াতাড়ি ফিরে এলে?’ চোঁচিয়ে বললুম। ‘তারপর, খবরকী?’ ‘ওখানে কেউ নেই,’ দূর থেকেই মাথা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫১)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে রোগীর সেবা করিতে যাইয়া কত বিচিত্র রকমের লোকের সঙ্গেই না আমার পরিচয় হইয়াছে। ফরিদপুরের প্রসিদ্ধ উকিল মথুরবাবুর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৫)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ বলল, ‘এত তাড়া কিসের? সন্ধের পর কিংবা গোধূলির আলোয় গ্রামে ঢোকা বেশি সুবিধে। সৈন্যরা যদি না-থাকে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৫০)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে জেলখানার ঘড়িতে যখন রাত চারটা বাজিল তখন বাড়ির লোকেরা জাগিয়া উঠিল। বউটি ঘুমে-ভরা চোখ মুছিতে মুছিতে স্বামীর

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৪)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ সঙ্গীটি এবার যেন স্বস্তির নিশ্বাস ফেললে। ‘তা, আগে এ সব কথা বল নি কেন?’ ও আবারও

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৯)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে বন্ধু-কুটিরে যাইতেই একজন দরজা খুলিয়া দিল। বাড়ির লোকেরা সত্যই আমার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল। দেখিলাম, দুই-তিনজন লোক রোগীকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১৩)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ আমার হাতের ছোট লাঠিটা মাটিতে পড়ে যাওয়ায় সেটা তুলতে নিচু হতেই দেখি ছোট্ট চকচকে কাঁ-একটা জিনিস

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৮)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে পড়বি তো পড়-পরিশেষে বাজানের চক্ষেই আমি আগে পড়িলাম। তিনি হাত ধরিয়া সেই ঝোপের ভিতর হইতে আমাকে টানিয়া

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১২)
আর্কাদি গাইদার দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ ধোঁয়ার গন্ধওয়ালা ঝলসানো হাঁসটাকে ছি’ড়ে টুকরো-টুকরো করে পরম তৃপ্তিতে ভোজ লাগালুম আমরা। আর বন্ধুর মতো দু-জনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৪৭)
সেবা-সমিতির সভ্য হিসাবে শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতেই আমি ফরিদপুর সেবা-সমিতির সভ্য হইয়া পড়িলাম। এই সেবা-সমিতির সভ্যদের সঙ্গে শহরের বহু বাড়িতে রোগীর