
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৯)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ একদিন আমরা যখন আরুখিপোকা গ্রাম থেকে রওনা হওয়ার তোড়জোড় করছি, তখন রওনা হবার ঠিক আগে আমরা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৮)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ওই দিনের যুদ্ধে আমাদের বাহিনীর দশজন লোক মারা যায়। আহত হয় চোন্দ জন। তার মধ্যে ছ-জন

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৭)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘গুলির পটিগুলোরে টেনে আন!’ সুখারেভ চিৎকার করে বলছিলেন। ‘হাত নাগাও, নয় চুলোয় যাও!’ ঘাসের ওপর পড়ে-থাকা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৬)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘ওটারে আর তুমি দেখতি পাবে না,’ দাঁত বের করে হেসে ভাস্কা বলল। ছোট্ট নদীটা থেকে হেলমেটে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৫)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘এস, নেবে পড়ি,’ চুবুক বললেন। আমার দিকে মুখ ফেরালেন যখন, দেখলুম সে মুখে উৎকণ্ঠার ছাপ। ‘আচ্ছা

সুরে,গদ্যে,বিপ্লবে—নজরুলের তিন সত্য
আগুন ও সুরের কবি কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯–১৯৭৬)—বাংলাদেশের জাতীয় কবি, যিনি “বিদ্রোহী কবি” হিসেবে খ্যাত—ছিলেন এক অন্তর্ভেদী, দুর্ধর্ষ, সাহসী চিন্তাশীল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৪)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ শেবালভ যদি আমাদের খামুর রোডের দিকে নজর রাখার হুকুম না দিতেন, তাহলে আমরা ওই সময়ে চালা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫৩)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ আর এই সময়টায় নিজের মাথাটাই মনে হয় প্রকাণ্ড বড় হয়ে উঠেছে, হাত দুটোকে মনে হতে থাকে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫২)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘পিং!’ শব্দে খ্যাঁক করে উঠল দ্বিতীয় বুলেটটা। তবু তখনও পর্যন্ত কিছুই শুরু হয় নি। সম্ভবত শ্বেতরক্ষীরা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৫১)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ ‘তাই তো দেখচি,’ এমন সূরে উত্তর দিলেন শেবালভ যে মনে হল কোনো কারণে বুঝি আমি ওঁকে