১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
সাহিত্য

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭১)

বড়ু ইহারও বহুদিন পরে। তখন আমি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম এ পড়ি। যখনই আমি দেশে আসিতাম গ্রামের প্রত্যেকটি বাড়িতে যাইতাম। সেবার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৭০)

তেহের ফকির দাউদাউ করিয়া ধামাইলের কাঠ জ্বলিতে লাগিল। ফকির তখন হাতে সুন্দরী কাঠের একখানা রুল লইয়া সেই আগুনের চারিদিকে ঘুরিতে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩২)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘ইডিয়ট কোথাকার!’ মনে মনে বললুম আমি। অপমানে আর সুখারেভের প্রতি ঘেন্নায় আমার মুখটা ফ্যাকাশে হয়ে উঠেছিল।

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৯)

তেহের ফকির আমাদের গ্রামে বাঁশ নাচানো দেখানো শেষ হইলে ফকিরের শিষ্যেরা অন্যান্য গ্রামে যাইত। শোভারামপুর, গোয়ালচামট, পরানপুর, শ্যামসুন্দরপুর, কত গ্রামেই

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩১)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ও’দের কথাবার্তা কিছু, কিছু কানে আসছিল আমার: ‘এগিয়ে গিয়ে খাদটা এটু পরখ করি দেখা দরকার।’ ‘ঘোড়সওয়ার

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৮)

তেহের ফকির আমাদের গ্রামে তাঁতিপাড়ার রহিম মল্লিকের গানের কথা আগেই উল্লেখ করিয়াছি। রহিম মল্লিকের পিতার নাম ছিল তেহের ফকির। তিনি

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৩০)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ আমরা জামা বদলাবদলি করে নিলুম। দাঁও কষতে পেরে দু-জনেই খুব খুশি। তারপর এতদিনে লাল ফৌজের এক

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৭)

অন্যান্য সেবাকাজ সেবার আমাদের বন্ধু শান্তি গাঙ্গুলীর ছোট ভাই বটুর টাইফয়েড হইল। রাঙা টুকটুকে ছয়-সাত বৎসরের ছেলেটি। এত সুন্দর গান

রণক্ষেত্রে (পর্ব-২৯)

আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘কিন্তু এতে লোকটা আরও বেশি খেপে যাবে না? এর জন্যেই লাল ফৌজকে ও আরও বেশি করে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৬৬)

অন্যান্য সেবাকাজ তখন পাড়ায় বাহির হইলাম শ্মশানযাত্রীর খোঁজে। প্রায় সব বাড়িতেই জ্বর। দুই-একজন যাহারা ভালো আছে তাহারা কেহই শ্মশানে যাইতে