
রণক্ষেত্রে (পর্ব-০৩)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ আরেকটা কোণ থেকে একটা হিংস্র গলায় জবাব এল, ‘আর তো কিছু নয়, খুব কষে বেত খেতে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৯)
মনাদা আমি যেমন মনাদাকে ভালোবাসিতাম, শ্রদ্ধা করিতাম, মনাদাও আমাকে তেমনি ভালোবাসিতেন ও শ্রদ্ধা করিতেন। তিনি আমার সেই বয়সের কবিতাগুলি আমার

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০২)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ অন্ধকারের মধ্যে লোকের নাকডাকার আওয়াজ, কাশির শব্দ আর গা-হাত-পা চুলকনোর ঘস্ঘসানি কানে আসছিল। ওপরের বাস্কে যারা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৮)
মনাদা শ্রীশবাবুর বাসায় থাকিতে তাঁহার দূর-সম্পর্কের ভাইপো মণীন্দ্রমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় চাকরির উমেদারি করিতে সেখানে আসিয়া উঠিলেন। বাড়ির অন্যান্য ছেলেদের মতো

রণক্ষেত্রে (পর্ব-০১)
আর্কাদি গাইদার প্রথম পরিচ্ছেদ ইতিমধ্যে মাস ছয়েক কেটে গেছে। এপ্রিল মাসের এক রৌদ্রকরোজ্জল দিনে একটা রেলস্টেশন থেকে মা-র নামে একখানা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৭)
ধীরেনদের বাসায় শহরের সব লোকে বলিত, শ্রীশবাবুর মতো এমন কৃপণ লোক কেহই নাই। ফরিদপুর লোন অফিসের মজুত প্রায় সমস্ত টাকাই

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৬)
ধীরেনদের বাসায় এমন সময় কিরণদাদার ভগ্নীপতি সুরেনবাবু আসিয়া বাদ সাধিলেন। তিনি তাঁর শাশুড়িকে বলিলেন, “জসীম উদ্দীন মুসলমান। সে উপরতলার ঘরে

বড় বেশি প্রিয় তুমি
বড় বেশি প্রিয় তুমি ডায়ানা মারি ডেলগাডো যখনই তোমাকে ডাকা হয়, তুমি বলো যত দূর হয় তুমি যাবে। আমি ভয় পাই যে

রোমাঞ্চকর সময় (শেষ-পর্ব)
আর্কাদি গাইদার ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ তিনজন সশস্ত্র মজুরকে সঙ্গে নিয়ে কোরচাগিন আবার ওখানে এলেন। ওদের বললেন, ‘তাড়াতাড়ি চলি যাও ভাই। ওখেনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-১৩৫)
ধীরেনদের বাসায় পুলিশ ইন্সপেক্টরেরা কাহারও বিরুদ্ধে মিথ্যা মোকদ্দমা সাজাইয়া আনিলে তাহার প্রতি তিনি মারমুখী হইতেন। একবার এক ইন্সপেক্টর কোনো মামলায়