১২:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫
সাহিত্য

চাউল

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মানভূমের টাড় ও জঙ্গল জায়গা। একটু দূরে বড় পাহাড়শ্রেণী, অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত। বসন্তকালের শেষ, পলাশ ফুল বনে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৪)

হিতৈষী স্কুলে প্রতিদিন আমি আমার পিতার সঙ্গে স্কুলে যাইতাম। আমার পিতাকে আমার তখন এত ভালো লাগিত যে সর্বদা তাঁহার সঙ্গে

ইশকুল (পর্ব-৩৭)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ যাদের ইচ্ছে হয় লড়াই করুক, কিন্তু আমার কী দায় পড়েছে। আমি তো জার্মানদের কাছে কিছু ধারি

মহাপতঙ্গ

আবু ইসহাক ছোট এক শহরের ছোট বাড়ি। সেই বাড়ির উত্তর দিকের দেয়ালের ফোঁকরে থাকত এক জোড়া চড়ুই পাখি। একদিন কুড়িয়ে

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬৩)

সরিতুল্লা হাজী মেছের মোল্লার বাড়ির পাশেই ছিল সরিতুল্লা হাজীর বাড়ি। দুইধার তিনি মক্কা শরিফ যাইয়া হজ করিয়া আসিয়াছেন। বৃদ্ধ বয়সে

ইশকুল (পর্ব-৩৬)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ‘অন্তত এখনও পর্যন্ত কিছু হয় নি,’ সৈনিকটি বললেন। ‘উনি আপনাদের শুভকামনা জানিয়েছেন আর আমাকে এই প্যাকেটটা

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬২)

যাদব ঢুলি ঢোলের তালে তালে আবার উত্তর দিল, “আমি ঢেঁকি পারাই, ধামুর ধুমুর।” “আমার একটি কথা শুনিবে।” “কি কথা?” “একটু

ইশকুল (পর্ব-৩৫)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ মজা পাওয়ার ভঙ্গিতে সৈনিকটি আমার দিকে তাকালেন। তাঁর দুঃসহ, কিছুটা বিদ্রূপভরা চোখের দৃষ্টি আমাকে কেমন অপ্রস্তুত

পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৬১)

যাদব ঢুলি মেছের মোল্লার জমি কিনিয়া বাঁশগাড়ি দখল লইবার সময় যাদব ঢুলি ও তার ভাই ঢোল বাজাইতে আসিল। ধামায় করিয়া

ইশকুল (পর্ব-৩৪)

আর্কাদি গাইদার পঞ্চম পরিচ্ছেদ ঠিক চিঠি নয়, প্যাকেট বলা চলে। প্যাকেটটা বেশ ভারি দেখে অবাকই হলুম। তার আগে বাবা আমাদের