সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সকলেই মনে রেখেছে
বাংলা সাহিত্যের আধুনিক ইতিহাসে যে ক’জন লেখক অমোঘ ছাপ রেখে গেছেন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি শুধু কবি বা ঔপন্যাসিক
জীবনের উদ্দেশ্য: দস্তয়েভস্কি থেকে নিটশে পর্যন্ত ভাবনার ভিন্ন পথ
মিশেল দ্য মোঁতেন একবার লিখেছিলেন, “যা আমরা সবচেয়ে কম জানি, সেটিই আমরা সবচেয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।” এই দৃষ্টিভঙ্গি থেকেই সাহিত্য
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৩)
নবম পরিচ্ছেদ ইতিমধ্যে গাঁয়ের রাস্তাঘাটে প্রাণ ফিরে আসছিল। সৈন্যরা রাস্তায় আনাগোনা শুরু করেছিল, শোনা যাচ্ছিল ঘোড়ার চি’হি-ডাক, অস্থায়ী ফৌজী রসুইখানার
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯২)
নবম পরিচ্ছেদ যদি ওরা বলে, আমার নিজের মামীমার ঠিকানাই যদি না জানি তো খাবুকভ যাচ্ছিলুম আমি কোন্ ভরসায়। তাহলে বলব,
কিছুই হয় নাই
যন্ত্রী বন্ধ করো শব্দ- পর্দা সরে যাক, সরে যাক চোখেরও। দেখুন সবাই আসছেন নাটকের সকল কুশীলব। মাথা নত কর সবাই।
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯১)
নবম পরিচ্ছেদ চিন্তাটা বারবার মনের মধ্যে তোলাপাড়া করে শেষপর্যন্ত আমি এই নিশ্চিত সিদ্ধান্তে পৌঁছলুম যে এরকম কোনো চিহ্ন বা লক্ষণ
একটা লাশের গল্প
(সম্প্রতি প্রখ্যাত সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকার প্রয়াত হয়েছেন। তাঁর মর্মান্তিক প্রয়াণ স্মরণে। ) আমৃত্যু সত্যের জন্য যে-নির্ভীক কলম সেবক নিরপেক্ষ অক্ষরের
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯০)
নবম পরিচ্ছেদ ‘সত্যিই আর কোনো পথ নেই কি? ইস্, এইভাবে বোকার মতো ধরা পড়া! হয়তো আমি পালাতে পারব? না, পালানো
ভালোবাসা নেই, শুধু বিষ আছে
ক্ষতটা বড় বেশি হয়ে গেলো— বাড়িটা ভাঙার পরেও খুঁড়ে ফেলা হলো— বড় বেশি মিথ্যে বললে তুমি— প্রতারণাকে করলে সব থেকে
রণক্ষেত্রে (পর্ব-৮৯)
নবম পরিচ্ছেদ অত ভোরে রাস্তায় কোনো সেপাই দেখা যাচ্ছিল না সম্ভবত তারা তখনও ঘুমোচ্ছিল। গ্রামের গির্জে’র বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল কয়েকখানা



















