০৫:৩৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
বক্স অফিসে অসম পুনরুদ্ধারের মধ্যে পরিচিত ফ্র্যাঞ্চাইজির ওপর ভর করছে হলিউড মধ্য এশিয়ায় বিরল স্নো লেপার্ড শাবকের দেখা, সংরক্ষণ প্রচেষ্টায় আশার আলো পরিষ্কার জ্বালানির প্রবৃদ্ধিতে বৈশ্বিক নিঃসরণ স্থিতিশীল, তবে চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে বিশ্বজুড়ে এআই ব্যবহারের গতি বাড়ায় নতুন নিরাপত্তা স্তর ঘোষণা ওপেনএআইয়ের শীতের শুরুতে যুদ্ধের চাপ বাড়াচ্ছে ইউক্রেন, দীর্ঘ সংঘাতের ইঙ্গিত মস্কোর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে নতুন কড়াকড়ি, চাপের মুখে বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান গাজায় সাময়িক যুদ্ধবিরতির চাপ বাড়ছে,মানবিক সহায়তা নিয়ে উদ্বেগ চীনের ওপর নির্ভরতা কমাতে ভিয়েতনামের বিরল খনিজে ১৯ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ এলএস ইকো এনার্জির নতুন মুম্বাই বিমানবন্দর চালু, উড়োজাহাজ খাতে আদানির এক লাখ কোটি টাকার বাজি চীনা রাষ্ট্রায়ত্ত খনি কোম্পানির ১২০ কোটি ডলারের চুক্তি, ইকুয়েডরের বড় তামা প্রকল্প কিনছে জিয়াংসি কপার
সাহিত্য

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০১)

দশম পরিচ্ছেদ এবার চুবুকের গলা কানে এল: অবস্তা এর চেয়ে আর কী খারাপ হবে, কাজেই আমি মিথ্যে ধানাই-পানাই করতি যাবই-বা

রণক্ষেত্রে (পর্ব-১০০)

দশম পরিচ্ছেদ ‘যাই, এখুনি উঠে বাইরে যাই,’ বলতে-বলতে খড়ের বিছানায় উঠে বসলুম আমি। ‘কিন্তু বাইরে গিয়ে কী বলব?’ সেই মুহূর্তে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৯)

দশম পরিচ্ছেদ চামড়ায়-মোড়া একটা তাকিয়ায় মাথা গাঁজে চুপচাপ পড়ে রইলুম আমি। ‘কী করা যায় এখন? কী করে বাঁচাই চুবুককে? ও’কে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৮)

নবম পরিচ্ছেদ সে এক যন্ত্রণাদায়ক মুহূর্ত। তখন সমস্যা দাঁড়াল, অবাক হয়ে গিয়ে চোখমুখের কোনো ভঙ্গি কিংবা কথা বলে ওঠার মধ্যে

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৭)

নবম পরিচ্ছেদ শুনে আমার আধখোলা হাঁ-মুখে ভারেনিক হিম হয়ে গেল যেন, আর থপ করে মুখ থেকে প্লেটে পড়ে গেল ওটা।

চল না নদী হই

চল না নদী হই আমরা সকলে মিশে যাই সাগরে- যারা মৃত্যুকে মনে করে জীবনের অবসান তারা না হয় থাকুক- নিরাপদ

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৬)

নবম পরিচ্ছেদ টেলিফোন নামিয়ে রাখার পর আরেক জন, মনে হল একজন অফিসারই, ক্যাপটেনকে জিজ্ঞেস করল: ‘শুভা’স কি বেগিচেভের বাহিনী সম্বন্ধে

একখণ্ড মে‌ঘের ক‌্যাকটাস

ও শরৎ নৈঃশ‌ব্দ্যের এমন দি‌নে মানুষ ভু‌লে গ‌্যা‌ছে জীব‌নের রং! ঘাস ও জিহ্বার কারুকাজ।এত মৃত‌্যু এত অ‌বিশ্বাস দে‌খি‌নি আ‌গে!হৃদয়জু‌ড়ে এত

নতুন উপন্যাস এফ. কুয়াং অবিশ্বাস ও লেখালেখির অনুশাসনহীনতা

উপন্যাসের কাহিনি ও লেখকের জীবন বেস্টসেলিং লেখক আর. এফ. কুয়াং (রেবেকা কুয়াং) মাত্র ২৯ বছর বয়সেই একাধারে লেখক ও ইয়েল

রণক্ষেত্রে (পর্ব-৯৫)

নবম পরিচ্ছেদ ‘তোমার বাবার সঙ্গে পরিচয় ছিল,’ ক্যাপটেন বলল। ‘সে অনেক আগেকার কথা, সেই উনিশ শো সাত সালের। ওজেকিতে সামরিক