ইশকুল (পর্ব-২৮)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ এরপর চুপ করে গেল ফেকা। এ-ব্যাপারেও ফেকা আমার চেয়ে বেশি জানে দেখে আবারও আমার রাগ ধরে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৪)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি আজ ভাবিতে বিকারে সমস্ত মন ক্ষতবিক্ষত হইতেছে। তখন হয়তো বুঝিবার বয়স হয় নাই। কিন্তু মুরুব্বিরা যদি আমাদের
ইশকুল (পর্ব-২৭)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ‘আচ্ছা, ফেক্কা, এমন কেন হয় রে যে শুধু সিনিউগিনই সব কিছু মজা লুটবে, গ্রহনক্ষত্র দেখবে, আর
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫৩)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি একথায় কি বুড়ির ভাই-এর শোকের অবসান হয়? সেই কতকাল আগে কোথায় বুড়ির বিবাহ হইয়াছিল তাহা আজ আবছার
ইশকুল (পর্ব-২৬)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ সন্ত্রাসবাদীটিকে কেমন বুঝছ?’ এই বলে বাবা হেসে আমার মাথায় হাত বুলোল।’ একটু চুপচাপ থেকে আমি বললুম,
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫২)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানার মৃত্যুর ১৫/১৬ দিন পরে নানার একমাত্র বোন ফজার মা আমাদের বাড়িতে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। অসুস্থ ভাইকে
ইশকুল (পর্ব-২৫)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ ফেঙ্কাকে বললুম, ‘দ্যাখ, ওই মোড়টা ঘুরলেই এক্ষুনি আমরা সৈন্যদের কবরগুলোর কাছে পৌছব। গেল-সপ্তায় হাসপাতাল থেকে এনে
পল্লী কবি জসীমউদ্দীনের স্মৃতিকথা (পর্ব-৫১)
রাঙাছুটুর বাপের বাড়ি নানা বলিলেন, “মা! তোমার ঘর-সংসারের কাজ তাড়াতাড়ি সারিয়া আমার কাছে আসিয়া বস! আমার যেন কেমন ভয় ভয়
ইশকুল (পর্ব-২৪)
আর্কাদি গাইদার চতুর্থ পরিচ্ছেদ দামী একজন সহকারীকে হারানোর ভয়ে শেষপর্যন্ত রাজি হয়ে গেলুম। শুধু প্রস্তাব করলুম, পালা করে আমরা অ্যাডমিরাল




















