স্বদেশ রায় আজ কাল অনেকে বলেন, বর্তমানের গ্লোবালাইজেশানের পরে পৃথিবীতে পররাষ্ট্রনীতির গুরুত্ব বেড়েছে। কারণ, এখন কোন একটি দেশ এককভাবে বা একাকি চলতে পারে না। বাস্তবে পৃথিবীর ইতিহাসের একটু পেছনে তাকালে
স্বদেশ রায় পূ্র্ব বাংলা, পূর্ব পাকিস্তান ও বাংলাদেশ এই তিন নামে গত প্রায় ৮ দশক এই ভূখন্ড পরিচিত হয়েছে। এই সময়ের সকল উত্থান পতনের সঙ্গে যেমন বাঙালি হিন্দু জড়িত আছে তেমনি এই
স্বদেশ রায় ২০ তারিখ ছিলো স্যার ফজলে হাসান আবেদের পঞ্চম মৃত্যু বার্ষিকী। যদিও দিনটি পার হয়ে গেছে তারপরেও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানানো কর্তব্য। বিশেষ করে জাতি হিসেবে আমরা এমন একটা সময়ে ধীরে
স্বদেশ রায় কৈশোরে দাদা ঠাকুরের কাছে পড়তে বা তার কথা শোনার একটা আলাদা আকর্ষন ছিলো। মিশন বোর্ডিং থেকে শীতে বাড়ি এলেই সেই ছোলবেলার মতো সকাল বিকাল তার কাছে গিয়েই বসতাম। সব
একটি জাতিকে সর্বশ্রেষ্ঠ বিজয়কে মনে রাখতে হয়, তাকে স্মারক হিসেবে স্মরণ করতে হয়- মূলত তার ভবিষ্যত প্রজম্মের জন্যে। বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে তার সর্বশ্রেষ্ঠ বিজয়ের স্মারক ১৬ ডিসেম্বর। ওই দিন
স্বদেশ রায় কাল এক বন্ধু ফোনে মতামত জানতে চাইলো, “ বেগম রোকেয়াকে ধারণ করতে পারছি না কেন, সমস্যা কোথায়, তোমার কী মনে হয়” ? এত বড় প্রশ্নের উত্তর দেয়া আমার মতো অতি সাধারণ সাংবাদিকের
সিরিয়ায় আসাদ সরকারের পতন হয়েছে। তার পতনের চেষ্টা অনেকদিন ধরেই চলছিলো। এই পতনের ফলে মধ্যপ্রাচ্যের রাজনীতিতে কে লাভবান হলো আর কে দুর্বল হলো তা এ মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়। কারণ, এ মুহূর্তে বিজয়ীদের যে
স্বদেশ রায় এ বছরই মে মাসের দিকে পশ্চিমবঙ্গে সেদিন আকাশটা বেশ মেঘলা ছিলো। সারাদিনের যে কাজ ছিলো তা সকাল দশটায় মিটে গেলে, হঠাৎ মনে পড়ে বন্ধু জসীমের কথা। একাত্তরের বন্ধু।
স্বদেশ রায় জুলাই মাসের তুলনায় বাংলাদেশে এখন মাংস খাওয়া ও উৎপাদনের পরিমান অর্ধেকে নেমে গেছে। ৪ ডিসেম্বর বনিক বার্তা এ নিউজটি করেছে। এবং বিবিসি তাদের ওয়েব সাইটে বিভিন্ন পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ
অসুরজয়ী স্বদেশ রায় অসুরজয়ীর বিসর্জন তো বিদায় নয়; ফিরে আসা তার লগ্ন মাফিক – রণ বেশে। জানিয়ে দিতে সভ্যতাকে কাধে নিয়ে বয়ে চলে যুদ্ধ সেই তো মন্ডলেরই জম্ম থেকে। বীজের