১০:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৪)

প্রস্তরলিপি লিখনচিত্র মায়া, আজতেক এবং ইনকাদের অপর একটি বৈশিষ্ট্যগত মিল-এর কেন্দ্র হল তাদের দেওয়ালচিত্র এবং প্রস্তরলিপি। মায়া এবং আজতেকদের লেখা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৪)

ভগ্নাংশের গুণন এ সম্পর্কে ব্রহ্মগুপ্ত, মহাবীর, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য প্রমুখেরা ব্যাপক আলোচনা করেছেন। ব্রহ্মগুপ্ত ব্রাহ্মস্ফুট সিদ্ধান্তের কোন একজায়গায় বলেছেন: রূপাণিচ্ছেদণান্তংশযুতানি দ্বয়োবহুনাং

শি জিনপিংয়ের হৃদয়ে পিতার ছায়া

পিতার জীবনের ছায়ায় শি জিনপিংয়ের রাজনৈতিক দর্শন চীনের বর্তমান শাসক শি জিনপিংকে বুঝতে হলে তার পিতা শি ঝোংশুনের জীবন ও

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৫)

উক্ত ৪ লক্ষ টাকার মধ্যে হেষ্টিংস নিজে ৩ লক্ষ টাকা পাইয়াছিলেন বলিয়া প্রকাশ করেন; অবশিষ্ট এক লক্ষ গঙ্গাগোবিন্দ তাঁহাকে প্রবঞ্চনা

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৮)

এখানে কেউ প্রবেশ করতে চাইলে দ্বারপাল তাকে প্রথমে কতক-গুলি কঠিন কঠিন প্রশ্ন করে। অনেকেই তার উত্তর দিতে না পেরে সরে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৩)

নরবলি প্রথা মায়া, আজতেক জনসমাজে ধর্মীয় বিশ্বাস এবং লোকাচার  লোকরীতির গুরুত্ব খুব বেশি। অন্যভাবে বলা যায়, পুরোহিত থেকে শুরু করে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৩)

অর্থাৎ,আধুনিক গণিতের ভাষায় বলতে গেলে চতুর্বেদাচার্য এ সম্পর্কে উদাহরণে বলেছেন: সত্রিভাগং তথা সার্ধং রূপং ষড়ভাগ সংযুক্তম্। একীকৃতং ভবেক্তিং স্বং রূপত্রসমন্বিতম্

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৪)

রাধানাথের পক্ষীয়েরা যখন অবগত হইল যে, গঙ্গাগোবিন্দের নিকট গবর্ণর জেনারেল, পরামর্শ জিজ্ঞাসা করিয়াছেন এবং তাঁহার ও তাঁহার পুত্র প্রাণকৃষ্ণের হস্তে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৭)

এরা নির্দোষ পূতচরিত্র। ভারতের সব প্রদেশের লোকই এদের ভক্তি করে। সমস্ত ভারতের এরা আদর্শ। এ সঙ্ঘারামের নিয়মগুলি খুব কঠোর আর

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭২)

ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী মায়া এবং আজতেকদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মিল  এবং কিছুটা অমিলের একটি ক্ষেত্র হল ক্যালেণ্ডার বা বর্ষপঞ্জী। আজতেকদের বর্ষপঞ্জী