
হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪২)
তিনি কামরূপে!’ তিনি কুমাররাজার কাছে সংবাদ পাঠালেন যে, চীনের ভিক্ষুকে অবিলম্বে যেন পাঠানো হয়। কুমার রাজা একদিন বললেন, ‘আমার নিজের

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩১)
“ব্রাহ্ম প্রাণে প্রাণী হইয়া জীবিত অবস্থায় জীবন্ত জীবনে চলাই সত্য ধৰ্ম্ম, আর ও ব্রাহ্মনাম এই ধর্ম্মের মূল মন্ত্র। কালীকাচ উনিশ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩০)
ভারতীয়রা স্বাধীনভাবে এবং একান্ত নিজস্ব পদ্ধতিতে রাশির অমূলদত্ব হৃদয়ঙ্গম করেছিলেন। এবং তাতে কোন বৈদিশির প্রভাব ছিল না। অমূলদ রাশি সম্পর্কে

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪১)
রাজা আনন্দে রাজ্যের প্রধানকর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে তাঁকে অভ্যর্থনা করে প্রাসাদে নিয়ে গেলেন আর প্রতিদিন গীতবাদ্য ভোজ ফুলফল নিবেদন ইত্যাদি খুব

মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা নিয়ে কী বলেন তার বংশধররা?
মুর্শিদাবাদ শহরের জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র হাজার দুয়ারী আর ইমামবাড়া থেকে কিছুটা এগিয়ে গেলে রাস্তার পাশেই একটা ভগ্নপ্রায় সিংহদরজা। লাল ইট বেরিয়ে

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩০)
স্বাধীনতার পরও বেশ কিছুদিন ক্বাসিদার চল ছিল। এখন তা বিলুপ্ত। কারণ, পুরনো মহল্লাগুলি নেই। বাইরের মহল্লার সঙ্গে আমাদের মহল্লার কাসিদার

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৯)
গুরু গোবিন্দ চক্রবর্তী মনে করেন পীথাগোরাস অমূলদ রাশি সম্পর্কে জানতে পারেন বৈদেশিক প্রভাবহেতু। শুদ্বস্থত্রে বর্গক্ষেত্রকে আয়তক্ষেত্র, আয়তক্ষেত্রকে বর্গক্ষেত্র প্রভৃতি রূপান্তর

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪০)
তারা ভিক্ষু আর প্রকৃত ধর্মের আদর জানে না। সেই জন্যেই বুদ্ধ সেখানে জন্মগ্রহণ করেন নি। তাদের মন সংকীর্ণ, আচরণ অশিষ্ট,

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ২৯)
শবে বরাতের দুএকদিন পর থেকে নিজেরাই লেগে যেতাম গান লেখার কাজে। গলা ভালো ছিল বলে গাইতাম আমি, বাকিরা সুর মেলাত

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২২৮)
যে সূত্রসমূহ শুষস্থত্রে দেখা যায় তার উপর ভিত্তি করে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য পণ্ডিতেরা একটি নিয়ম খাড়া করেছেন। প্রসঙ্গক্রমে বলা প্রয়োজন