
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার সাধারণ ভাগ ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে সাধারণ ভাগ অম্পর্কে অনেকেই আলোচনা করেছেন। এ’দের মধ্যে ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রীধরাচার্য, মহাবীর, দ্বিতীয় আর্যভট,

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় হেষ্টিংসেরও একজন ফারসী মুন্সী ছিলেন। যাহা হউক, এই সমস্ত কারণে, গঙ্গা-গোবিন্দ কান্তবাবু অপেক্ষা উপযুক্ত হওয়ায় এবং কান্তবাবু

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘নগরে সুন্দরভাবে অলংকৃত একটি দেবমন্দির আছে। বিধর্মীরা বিশ্বাস করে। যে এ মন্দিরে জীবন ত্যাগ করলে স্বর্গে অনন্ত সুখভোগ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৫)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকরা কোনো স্থান বা শহর বা অঞ্চলের নামও এইভাবে ধ্বনির সাহায্যে বোঝাতে চেষ্টা করে। উদাহরণ হিসেবে রাজধানী শহর তেনোচতিতলান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৪)
প্রদীপ কুমার মজুমদার গণিতের ভাষায় এটি লেখা যায়: ১২ X ১৩৫ = ১০×১৩৫+২×১৩৫=১৩৪০ + ২৬০= ১৬২০ অথবাষ্টযুতেন গুণেন (২) গুণ্যে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯১)
শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময় হইতে তাঁহার রাজস্বসংক্রান্ত প্রতিভা দেশমধ্যে বিস্তৃত হইয়া পড়ে। কোম্পানীর ইংরেজকর্মচারিগণ সকলেই গঙ্গাগোবিন্দের পরিচয় পাইয়াছিলেন। হেষ্টিংস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯০)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু তার পর সমস্ত ব্যাপার শুনেও তিনি আগের মতই ধীরভাবে দস্যুদের উপদেশ দিলেন যে, তারা যেন ঐ দস্থ্যর ব্যাবসা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৪)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণভাবে কথ্য ভাষায় প্রত্যেকটি শব্দের দুটি দিক আছে। প্রথমটি হল শব্দ (Sound) গত এবং অপরটি হল তার অর্থগত। আজতেকদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৩)
প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রসঙ্গেক্রমে বলা যায় শোষোক্ত পদ্ধতি নিম্নরূপে লেখা যায়। ১২০ ১৩৫ = (৮+৪) × ১৩৫=৮×১৩৫+৪×১৩৫ = ১০৮০+৫৪০ =

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯০)
শ্রী নিখিলনাথ রায় যুদ্ধবিগ্রহ, দেশশাসন, কেহ বা আপনাদের আমোদপ্রমোদ লইয়াই ব্যস্ত থাকিতেন; সুতরাং রায়রায়ান রাজস্বমন্ত্রিপদে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তাঁহার দায়িত্ব অত্যন্ত