
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৮)
চতুর্বেদাচার্য অবশ্য ব্রহ্মগুপ্তের ব্রাহ্মস্ফুটসিদ্ধান্তের টাকা ও ভায়া করতে গিয়ে সোজাসুজি পঞ্চরাশিকের উদাহরণ তুলে ধরেছেন। বহুরাশিক: বহুরাশিকের ব্যবহার প্রথম আর্যভটের সময়

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৯)
ভবিষ্যতে প্রত্যেক জন্মে যেন এইভাবে আমি সর্বস্ব দান করে (বুদ্ধের) দশবলের অধিকারী হতে পারি।’ ধর্মগুরুও কান্যকুব্জ সভা থেকে এখানে এলেন,

১৯৭১ সালে পাকিস্তান সরকারের গঠিত ‘রাজাকার বাহিনী’ – এক নির্মম ইতিহাস
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস কেবল বাঙালির স্বাধীনতার গৌরবগাথা নয়, এটি এক বেদনার ও কলঙ্কের দলিলও বটে। পাকিস্তান সরকার সেই সময়ে বাংলাদেশে

তুমি কে, আমি কে — বাঙালি বাঙালি
১৯৬০‑এর দশকের উত্তাল পূর্ব পাকিস্তানে ছাত্র‑জনতার কণ্ঠে প্রথম ধ্বনিত হয়েছিল এক তীব্র আহ্বান— “তুমি কে? আমি কে? বাঙালি, বাঙালি!” আট আখরে গড়া এই স্লোগানটি

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৮)
বহু রাজা এখানে দান করতে আসেন, কারণ এখানে দান অন্য জায়গায় হাজার গুণ দানের সমান ফলপ্রদ বলে প্রসিদ্ধি আছে। মহারাজ

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৭)
দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য ত্রৈরাশিকের মধ্যে ব্যস্ত ত্রৈরাশিক সম্পর্কে সামান্য জুড়ে দিয়েছেন। ত্রিশতিকায় শ্রীধরাচার্য বলেছেন- আদ্ধন্তয়োস্ত্রিরাশাবভিন্নজাতি প্রমাণমিচ্ছা চ ফলমন্তজাতি মধ্যে তদন্ত্যগুণমাদিমেন ভজেত।

পুরান ঢাকার অতীত দিনের কথা ( কিস্তি- ৩৭)
খাজা হায়দার গনি শায়েক [-১৮৫২] উনিশ শতকের ঢাকার বিশিষ্ট ফার্সি ও উর্দু কবি। খাজে দেওয়ান পঞ্চায়েত ভবন সম্পর্কে ছিলেন নবাব

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-২৩৬)
এবমুভয়থাপীচ্ছয়া ফলে হতে প্রমাণেন বিভক্তে ইচ্ছাফলং ভবতীতি যুক্তম্। অত্র প্রমাণাদধিকায়া মিচ্ছায়াং প্রথমোক্তঃ প্রকারঃ, ন্যূনায়ামগর ইতি (নি) য়মো নাস্তি। চতুর্বেদাচার্য এ

প্রাচীন সিল্ক রোডের পশ্চিম শিয়া সমাধি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায়
প্রাচীন ইতিহাসের সাক্ষ্য পেল ইউনেস্কোর স্বীকৃতি চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের পশ্চিম শিয়া সম্রাটদের সমাধি কমপ্লেক্সকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের মর্যাদা দেওয়া হয়েছে।

হিউএনচাঙ (পর্ব-১৪৭)
ধর্মগুরুর সফলতায় সভাস্থ সকলেই খুব আনন্দিত হলেন আর ধর্মগুরুকে উপাধি দিতে চাইলেন। মহাযানীরা তাঁকে ‘মহাযানদের’ নামে ডাকত, আর হীনযানীরা তাঁকে