
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৬)
ভগ্নাংশের ভাগঃ প্রথম আর্যভটের আর্যভটীয়তে যোগ বিয়োগ প্রভৃতি প্রাথমিক নিয়মগুলি না থাকলেও ভগ্নাংশের ভাগ সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লিখিত আছে। আর্যভটীয়তে ত্রৈরাশিক

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৭)
দিনাজপুর ও পাটনা ব্যতীত নদীয়া হইতে মা লক্ষ টাকা উৎকোচ লওয়া হইয়াছিল বলিয়া ওয়ারেন হেষ্টিংস অভিযুক্ত হন। নদীয়ারাজের দানপত্রে সম্মতিদানের

হিউএনচাঙ (পর্ব-১১০)
প্রত্যেক সঙ্ঘারামের প্রাঙ্গণগুলির চতুর্দিকে ভিক্ষুদের বাসের জন্যে বহু কক্ষ আছে-সেগুলি সবই চারতলা, সব তালাতেই রঙীন কার্নিশে কীতিমুখ খোদাই করা; টকটকে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৫)
বলগেম প্রথা মায়া এবং আজতেক উভয় সমাজেই বলগেম প্রথা চালু ছিল। মায়াদের ক্ষেত্রে বলগেম হয় আয়তক্ষেত্রের আকারে একটি মাঠে। এক্ষেত্রে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৫)
অর্থাৎ “দুই ও একের সাতকে দুই ও একের তিন দিয়া গুণ করিলে কি হইবে এবং একের দুইকে একের তিন দিয়া

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩০৬)
যদিও এ সম্বন্ধে প্রমাণ হইয়াছিল যে, হেষ্টিংস তাহাদের নিকট হইতে ৪ লক্ষ টাকা গ্রহণ করিয়াছিলেন বটে, তথাপি দিনাজপুরের ন্যায় স্পষ্টতঃ

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০৯)
এঁদের তুল্য জ্ঞানী ও পুণ্যবান বিরল। এরা প্রত্যেকেই বহু প্রাঞ্জল ভাষ্য ও গ্রন্থ লিখে গিয়েছেন যা আজও পঠিত হয়। এক

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৭৪)
প্রস্তরলিপি লিখনচিত্র মায়া, আজতেক এবং ইনকাদের অপর একটি বৈশিষ্ট্যগত মিল-এর কেন্দ্র হল তাদের দেওয়ালচিত্র এবং প্রস্তরলিপি। মায়া এবং আজতেকদের লেখা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৯৪)
ভগ্নাংশের গুণন এ সম্পর্কে ব্রহ্মগুপ্ত, মহাবীর, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য প্রমুখেরা ব্যাপক আলোচনা করেছেন। ব্রহ্মগুপ্ত ব্রাহ্মস্ফুট সিদ্ধান্তের কোন একজায়গায় বলেছেন: রূপাণিচ্ছেদণান্তংশযুতানি দ্বয়োবহুনাং

শি জিনপিংয়ের হৃদয়ে পিতার ছায়া
পিতার জীবনের ছায়ায় শি জিনপিংয়ের রাজনৈতিক দর্শন চীনের বর্তমান শাসক শি জিনপিংকে বুঝতে হলে তার পিতা শি ঝোংশুনের জীবন ও