
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৬)
বিশেষ করে নবম থেকে দ্বাদশ হয়ে ত্রয়োদশ শতকের সময়কালে ইনকা আজতেক দুই সভ্যতাই কাজ করছিল। কিন্তু আঞ্চলিক দূরত্ব এবং সংস্কৃতির

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৬)
(৩) ভাগানুবন্ধ আধুনিক গণিতের ভাষায় ভাগান্নবন্ধ প্রকাশ করা হয়ে থাকে এইভাবে: এ সম্পর্কে অবশ্য শ্রীধরাচার্য, মহাবীরাচার্য, দ্বিতীয় আর্যভট, দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৭)
স্বয়ং গবর্ণর জেনারেল বাহাদুর বারওয়েলের পক্ষ সমর্থন করিয়া বলিলেন যে, আমিও কখন গঙ্গাগোবিন্দের কোন দোৰ দেখি নাই; তাহার অনেক শত্রু

হিউএনচাঙ (পর্ব-১০০)
এর পর হিউএনচাঙ আবার গঙ্গাতীরে মগধের রাজধানী পাটলিপুত্রে এলেন। চন্দ্রগুপ্ত, অশোক আর গুপ্ত সম্রাটদের রাজধানী পাটলিপুত্রের তখন ভগ্নদশা। পুরাতন প্রাসাদগুলির

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৫)
মায়া ইনকা এবং আজতেক সমাজের মিল বিভিন্ন ক্ষেত্রে আজতেক, মায়া এবং ইনকা লাতিন আমেরিকার এই তিন সমাজসভ্যতা নিজস্ব বৈশিষ্ট্য নিয়েই

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৫)
বর্ণনা-দ্রহ্মএব (অর্দ্ধ) ইর ত্রিলোক দ্বয়শ্যপাদাপোছত্রয়ং ও এর (পঞ্চমাংশক) এর (ঘোড়শাংশ) ১৬ এর (চরণা) ঐ বউটত সংক্ষেপ করণে ১২টত। অর্থাৎ একটি

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৬)
১৭৭২ খৃঃ অব্দে রাজ্যশাসন-নিয়ামক-বিধি (Regulating Act) বিধিবদ্ধ হইলে, ক্লেভারিং, মন্সন ও ফ্রান্সিস্ বিলাত হইতে সদস্য নিযুক্ত হইয়া আসেন; কেবল বারওয়েল

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৯)
হিউএনচাঙ বলেন, এই মঠের বারাণ্ডাগুলি ধ্যানধারণার পক্ষে খুব উপযুক্ত। জাতকের বহু ঘটনাই বারানসীতে ঘটেছিল বলে বর্ণিত আছে। আর সেইসব ঘটনার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬৪)
আজতেকদের জীবিকা, ব্যবসা বাণিজ্যর আরেকটি কেন্দ্রও উল্লেখ করার মত। সাধারণভাবে দেখা গেছে বাণিজ্যিক দ্রব্য, পণ্য গোটা আজতেক অঞ্চলেই ছড়িয়ে দেওয়া

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮৪)
দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য শুধু মাত্র নিয়মই বলে যান নি, সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়েও দিয়েছেন। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেছেন: “দ্রস্মার্দ্ধত্রিলবদ্ধয়স্য সুমতে