
আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৬০)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় মেক্সিকো এবং মেক্সিকা সহ এই ভৌগোলিক অঞ্চল ছিল কৃষিকেন্দ্রিক। কার্যত বলা যায় আজতেক অর্থনীতিটা দাঁড়িয়ে ছিল কৃষিব্যবস্থার উপর। খেত,

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৮০)
প্রদীপ কুমার মজুমদার তবে অপ্রত্যক্ষ ভাবে এর উল্লেখ থাকতে দেখা যায়। যেমন ২ এর অষ্টম, তৃতীয় ও চতুর্থ অভিসারী হচ্ছে

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৫)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু অশোক জেতবনের পূর্ব তোরণের দুইদিকে দুইটি স্তম্ভ নির্মাণ করেন। হিউএনচাঙ সে দুটো দেখেন। তার একটার উপরে ধর্মচক্র, অন্যটির

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৯)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজের কৃষিভিত্তিক জীবিকা: মায়া, ইনকার মত আজতেক শাসনপর্বের সমসাময়িক সমাজে শিল্পসৃষ্টি বলে তেমন কিছু ছিল না। ইন্ডাস্ট্রি না

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৯)
প্রদীপ কুমার মজুমদার মিশর, ব্যাবিলন, চীন, গ্রীস প্রভৃতি দেশের মত ভারতবর্ষেও ভগ্নাংশের ব্যবহার। অতি প্রাচীনকাল থেকে দেখা যায়। অন্ততপক্ষে ঋকবেদ

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৪)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু শ্রাবস্তীপুরীর এক ক্রোশ দূরে জেতবন। জন্যে অনাথপিণ্ডদ নামে পরিচিত ছিলেন। শ্রেষ্ঠী সুদত্ত দানশীলতার তিনি বুদ্ধ ও তাঁর শিষ্যদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৮)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভগ্নাংশ পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণ মনে করেন সাফল্যজনক ভগ্নাংশের ব্যবহার ১৫৫০ খ্রীষ্টপূর্বে আহমীস পেপিরাসে দেখতে পাওয়া যাবে। অবশ্ব ব্যাবিলনবাসীরাও

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৫)
শ্রী নিখিলনাথ রায় একজন মুফতি ও দুই জন মৌলবী কাজীর সাহায্যের জন্য নিযুক্ত হন এবং ইংরেজ কালেক্টরগণ তাহার তত্ত্বাবধানের ভার

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯৩)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু পূণ্যভূমি কৌশান্বী দেখবার পর হিউএনচাঙ গঙ্গাতীর ছেড়ে উত্তর অযোধ্যায় আর নেপালের দিকে বুদ্ধের জন্মভূমি দেখতে গেলেন। এই প্রদেশ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৮)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় ডে-ক্যালেন্ডার এবং ধর্মীয় বিশ্বাস আজতেক সমাজের আরেক বৈশিষ্ট্য হল বর্ষপঞ্জী বা ক্যালেণ্ডার এবং ধর্মের অবিচ্ছেদ্য, গভীর সম্পর্ক। ক্যালেন্ডার-এর দিনের