মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৪১)
সামান্য পিপীলিকাকে পদদলিত করিলে সেও দংশন করিতে উদ্যত হয়। সুতরাং সেই সমস্ত ভীষণ অত্যাচারে জর্জরিত হইয়া উত্তরবঙ্গের প্রজাগণ ঘোর বিদ্রোহের
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -২৪)
১৮৯১ খ্রিস্টাব্দের জন সংখ্যায় ধর্মানুসারে রাজসাহীর মনুষ্যদের যেরূপ বিভাগ করা হইয়াছে, তাহা নিম্নে দেখান যাইতেছে। পর্বের তালিকায় ইহা প্রতিপন্ন হইতেছে
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৪০)
কাহিনী বা উপন্যাসে এরূপ ভয়ানক কাণ্ড কেহ কখন শুনে নাই বলিয়া অনুমান হয়। হায়, দেবীসিংহ। যেরূপ অত্যাচারে তুমি সমগ্র উত্তরবঙ্গ
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -২৩)
(১) তিলি-তিল শস্য বিক্রেতাকে আদিতে তিলি জাতি বলিত। এক্ষণ ব্যবসায়ী জাতিকে তিলি বলে। রাজসাহীতে পাঁচুপুর, গোবিন্দপুর, হাতিয়ানদহ, আড়ানী, মালঞ্চি প্রভৃতি
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৩৯)
যে দেশের রমণীগণ অতি নিরীহভাবে আপনাদিগের ক্ষুদ্র সংসার-জগতে নীরবে দিন কাটাইয়া থাকে, যাহারা সামান্য সূর্য্যোত্তাপে ক্লান্ত হইয়া পড়ে, সেই কোমল
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -২২)
৬। নবশাখ বা নবশায়ক-শূদ্রজাতি নয় শাখায় বিভক্ত বলিয়া এই জাতির নাম নবশাখ হয়। তিলি, মালি, তামুলি, গোপ, নাপিত, গোছালি, কামার,
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৩৮)
কখন কখন বা পিতাপুত্রকে একত্র রজ্জুবদ্ধ করিয়া, গাত্রে একসঙ্গে বেত্র ও যষ্টির আঘাত পড়িত; পিতা যাহাতে পুত্রের অঙ্গে আঘাত না
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৩৭)
আমরা এতক্ষণ সাধারণ অত্যাচারে কথা বলিতেছিলাম; এক্ষণে দেবীসিংহের উদ্ভাবিত অত্যাচারের কতিপয় দৃষ্টান্ত দেখাইতেছি। দেখিবেন, এরূপ পাশবিক অত্যাচার কখনও সম্ভবপর কি
মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-৩৩৬)
ক্রমে ক্রমে সমস্ত দেশ মহাশ্মশানের। ভ্যায় হইয়া দাঁড়াইল। যাহারা অবশিষ্ট রহিল, তাহাদের নিকট হইতে সমস্ত টাকা আদায়ের চেষ্টা হইতে লাগিল।
রাজসাহীর ইতিহাস (পর্ব -২১)
নরহরিদাসের বংশ– নরহরির তিন পুত্র। তাহারা কনিষ্ঠ পুত্র বগুড়ায় বাস করেন। এই নরহরি দাসের বংশধরেরা ময়দান দিঘি, চৌপাকিয়া, পাবনা, মালঞ্চি,



















