
প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৭)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ত্রিশতিকায় শ্রীধরাচার্য বলেছেন: “তুল্যেন সম্ভবে সতি হরং বিভাজ্যং চ রাশিনা ছিবা। ভাগোহার্য: ক্রমশঃ প্রতিলোমং ভাগহারবিধিঃ।” মহাসিদ্ধান্তে দ্বিতীয়

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৪)
শ্রী নিখিলনাথ রায় জমিদারগণ পূর্ব্বে আপনাদের ক্ষুদ্র উদর পরিপূরণের জন্য প্রজাদিগের উপর যাহা কিছু অত্যাচার করিত, এক্ষণে গবর্ণর ও তাঁহার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৭)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেক সমাজে স্কুল কলেজ বা প্রথাগত বিদ্যা বা শিক্ষাদানের ব্যবস্থা তেমন ছিল না। সাধারণ মানুষদের মধ্যে ছিল অশিক্ষা, পিছিয়ে

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৬)
প্রদীপ কুমার মজুমদার ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে ভাগকে সাধারণত ভাগহার, ভাজন; হরণ, ছেদন প্রভৃতি শব্দে ভূষিত করা হয়েছে। লবকে ভাজ্য, হার্য এবং

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯৩)
শ্রী নিখিলনাথ রায় মহম্মদ রেজা খাঁর পদচ্যুতির পর মীডলটনের অধীনতায়, তিনি আরও দক্ষতা প্রকাশ করিতে থাকেন। মহম্মদ রেজা খাঁ ও

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯২)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু অশোকের নির্মিত দুই শ ফুট উঁচু একটি স্তূপও সে সময়ে এখানে ছিল, আর বসুবন্ধু যে দুতলা স্তম্ভের উপরে

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৬)
ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রথা ব্যক্তি (Person)-দের ক্ষেত্রেও সমানভাবে পালিত হয়। এক্ষেত্রে চিত্রকর-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আছে। শিল্পীদের বুঝে নিতে হয় মানুষটির

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৫)
প্রদীপ কুমার মজুমদার সাধারণ ভাগ ভারতীয় গণিতশাস্ত্রে সাধারণ ভাগ অম্পর্কে অনেকেই আলোচনা করেছেন। এ’দের মধ্যে ব্রহ্মগুপ্ত, শ্রীধরাচার্য, মহাবীর, দ্বিতীয় আর্যভট,

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯২)
শ্রী নিখিলনাথ রায় হেষ্টিংসেরও একজন ফারসী মুন্সী ছিলেন। যাহা হউক, এই সমস্ত কারণে, গঙ্গা-গোবিন্দ কান্তবাবু অপেক্ষা উপযুক্ত হওয়ায় এবং কান্তবাবু

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯১)
সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘নগরে সুন্দরভাবে অলংকৃত একটি দেবমন্দির আছে। বিধর্মীরা বিশ্বাস করে। যে এ মন্দিরে জীবন ত্যাগ করলে স্বর্গে অনন্ত সুখভোগ