১২:৩৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯১)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু ‘নগরে সুন্দরভাবে অলংকৃত একটি দেবমন্দির আছে। বিধর্মীরা বিশ্বাস করে। যে এ মন্দিরে জীবন ত্যাগ করলে স্বর্গে অনন্ত সুখভোগ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৫)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকরা কোনো স্থান বা শহর বা অঞ্চলের নামও এইভাবে ধ্বনির সাহায্যে বোঝাতে চেষ্টা করে। উদাহরণ হিসেবে রাজধানী শহর তেনোচতিতলান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৪)

প্রদীপ কুমার মজুমদার গণিতের ভাষায় এটি লেখা যায়: ১২ X ১৩৫ = ১০×১৩৫+২×১৩৫=১৩৪০ + ২৬০= ১৬২০ অথবাষ্টযুতেন গুণেন (২) গুণ্যে

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯১)

শ্রী নিখিলনাথ রায় এই সময় হইতে তাঁহার রাজস্বসংক্রান্ত প্রতিভা দেশমধ্যে বিস্তৃত হইয়া পড়ে। কোম্পানীর ইংরেজকর্মচারিগণ সকলেই গঙ্গাগোবিন্দের পরিচয় পাইয়াছিলেন। হেষ্টিংস

হিউএনচাঙ (পর্ব-৯০)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু তার পর সমস্ত ব্যাপার শুনেও তিনি আগের মতই ধীরভাবে দস্যুদের উপদেশ দিলেন যে, তারা যেন ঐ দস্থ্যর ব্যাবসা

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৪)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় সাধারণভাবে কথ্য ভাষায় প্রত্যেকটি শব্দের দুটি দিক আছে। প্রথমটি হল শব্দ (Sound) গত এবং অপরটি হল তার অর্থগত। আজতেকদের

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭৩)

প্রদীপ কুমার মজুমদার প্রসঙ্গেক্রমে বলা যায় শোষোক্ত পদ্ধতি নিম্নরূপে লেখা যায়। ১২০ ১৩৫ = (৮+৪) × ১৩৫=৮×১৩৫+৪×১৩৫ = ১০৮০+৫৪০ =

মুর্শিদাবাদ-কাহিনী (পর্ব-২৯০)

শ্রী নিখিলনাথ রায় যুদ্ধবিগ্রহ, দেশশাসন, কেহ বা আপনাদের আমোদপ্রমোদ লইয়াই ব্যস্ত থাকিতেন; সুতরাং রায়রায়ান রাজস্বমন্ত্রিপদে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় তাঁহার দায়িত্ব অত্যন্ত

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৯)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু সহসা তাঁর আনন্দপূর্ণ হৃদয়ে মনে হল যেন তিনি সুমেরু পর্বতের মত উঁচুতে উঠে প্রথম দ্বিতীয় তৃতীয় স্বর্গ পার

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫৩)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এসব চিহ্ন সব সময় এক রকমের হত না। এর মধ্যে বৈচিত্র্যও থাকত। আজতেকরা কোন বস্তু বা বিষয়কে বোঝাবার জন্যও