১২:৩৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
ইতিহাস

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭২)

প্রদীপ কুমার মজুমদার দ্বিতীয় ভাস্করাচার্য সঙ্গে সঙ্গে উদাহরণ দিয়ে সূত্রগুলির প্রয়োগ দেখিয়েছেন। তিনি বলেছেন- “বালে বালকুরঙ্গলোলনয়নে লীলাবতি প্রোচ্যতাং পঞ্চত্যেক মিতাদিবাকর

৩৮ লন্ড্রেস স্ট্রিট: নাৎসি যুদ্ধাপরাধী ও চিলির স্বৈরশাসকের গোপন সখ্য

সারাক্ষণ রিপোর্ট বই পরিচিতি ফিলিপ স্যান্ডসের ‘৩৮ লন্ড্রেস স্ট্রিট’ (৪৮০ পৃষ্ঠা, প্রকাশক: নফ/ডব্লিউ‌অ্যান্ডএন) নাৎসি অপরাধ, বিচারহীনতা ও আইনি সংগ্রামের উপর তাঁর তৃতীয় গবেষণা‐ভিত্তিক

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৮)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের মুখে কিন্তু কোনো রকম ভাবান্তর দেখা গেল না। দস্যুরা তাই দেখে আশ্চর্য হল আর তাদের মনও হয়তো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫২)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় এত কাগজের উৎপাদন হত নানা ধরনের গাছ-এর ছাল বিশেষত নানারকম ডুমুর গাছকে রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শোধিত করে। কাগজ তৈরির প্রধান

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭১)

প্রদীপ কুমার মজুমদার কপাটসন্ধি পদ্ধতিটি পরবর্তীকালে আরব জগতে বিশেষ সমাদর লাভ করে। আল খোয়ারজমি, অল হাসার, অল-কলসাদী প্রভৃতি আরবীয় গণিতবিদদের

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৭)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙ তাদের বললেন, ‘আমার এই জঘন্য হেয় শরীর নিয়ে যদি তোমাদের কাজ হয়, তা হলে আমার নিজের কোনো

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫১)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় বই-এর শেষ অংশটি পাতলা কাঠের পাতের সঙ্গে শিরিসের আঠা দিয়ে আটকানো হত। এই আশটিই বই-এর প্রচ্ছদ হিসেবে ব্যবহার করা

প্রাচীন ভারতে গণিতচর্চা (পর্ব-১৭০)

প্রদীপ কুমার মজুমদার খণ্ড পদ্ধতিতে গুণককে কয়েকটি অংশে বিভক্ত করে তারপর গুণ করা হয়। ধরা যাক ১৩০ ১৫৮ ১৩০ ১৫৮=

হিউএনচাঙ (পর্ব-৮৬)

সত্যেন্দ্রকুমার বসু হিউএনচাঙের নৌকায় আশি জন যাত্রী ছিল। ঐস্থানে নৌকা আসা মাত্র দস্যরা যাত্রীদের নৌকা ঘিরে ফেলল। যাত্রীরা কেহ কেহ

আজতেক সভ্যতার ইতিহাস (পর্ব-৫০)

ড. সুবীর বন্দ্যোপাধ্যায় আজতেকদের জনজীবনে অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করার মত। এর মধ্যে রয়েছে ডাক্তার, বিজ্ঞানী, দার্শনিক, শাস্ত্রকার। তারা অনেক সময় নিজেদের